এম এস এন ম্যাসেঞ্জার আন-ইন্সটলকরন(Uninstall MSN Messenger):

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০১০ ৭:৪১:০০ PM

উইন্ডোজ এক্সপিতে আপনি হয়ত MSN Messenger টি রাখতে চাচ্ছেননা অরথাৎ আপনি এটি আনইন্সটল করতে চাচ্ছেন।কিন্তু Add/RemoveWindows components লিস্টে MSN Messenger টি নেই।যে কারনেই আপনি স্বাভাবিক পদ্ধতিতে MSN Messenger টি আনইন্সটল করতে পারছেন না।চিন্তার কিছু নেই।জানিয়ে দিচ্ছি MSN Messenger আনইন্সটল করার টিপস।
MSN Messenger টি আনইন্সটল করতে উইন্ডোজ এক্সপিতে যে ড্রাইভে ইন্সটল করা আছে তার \Windows\INF ফোল্ডারে বিদ্যমান sysoc.inf ফাইলটি নোটপেড এর মাধ্যমে ওপেন করুন(NB:এ টি মুলত হিডেন ফোল্ডার এবং ফাইল)।






।এবার নোটপেডে ওপেন হওয়া টেএক্সট থেকে msmsgs=msgrocm.dll,OcEntry,msmsgs.inf,hide,7 লেখাটি খুজে বের করুন এবং লাইনটি থেকে hide শব্দটি মুছে দিন এবং সেভ করুন।এবং কম্পিউটারটি Restart করুন।





এবার Add/RemoveWindows components লিস্টে MSN Messenger টি দেখতে পাবেন।সুতরাং আপনার প্রয়োজন মত যে কোন সময় আপনি একে আনইন্সটল করতে পারবেন।





ধন্যবাদ সবাইকে আমার টিউনটি পড়ার জন্য।

মাত্র ২৫ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যাবহার করুন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১০:৫৯:০০ AM

কি শুনে অবাক হচ্ছেন তো।

আসলেই সত্য কথা এটি আমি নিজে ব্যাবহার করতেছি এটি বর্তমানে।

তবে যারা গ্রামিন ফোন সিম দিয়ে ইন্টারনেট ব্যাবহার করে তারাই এই সুবিধা ভোগ করতে পারবে।

কাজটি করতে গেলে যা প্রয়োজন হবে।

প্রথমে গ্রামীন ফোনের একটি প্রিপেইড সিম থাকতে হবে।

তারপর একটি জাভা সমথিত মোবাইর থাকতে হবে।যেমন-Nokia-Samsung-Motorola-SonyEarisson-Symence ctc.

আমি নিজে নোকিয়া ৩১১০ ও এন ৭০ দিয়ে করেছি।

সেটে সিমটি লাগিয়ে ১২১ এ কল দিয়ে। ৩টি internet configuration, (Gp-wap,gpinternet,gpmms)এবং p1 সার্ভিস চালু

করে নিতে হবে।*আগে করা থাকলে ও হবে।

এবার আপনার সিমে ৪০ টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে।(সার্ভিসটি চালু হলে ২৫টাকা কাটবে শুধু।

মোবাইলের ইন্টারনেট সেটিং এ গিয়ে Gp-wap একটিভ করে নিন।(মনে রাখবেন Gp-wap একটিভ না থাকলে কিন্তু লিংকে ঢুকতে পারবেন না)

তারপর মোবাইল ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখুনBackupএবংSendকরুন6000নাম্বারে

ফিরতি ম্যাসেজে একটি লিংক দিবে।

www.Mb.grameenephone.com/mobilebackup/wap

সে লিংক এ ঢুকে একটু নিচে লেখা থাকবে change password click here তখন এখানে ক্লিক করে

পার্সওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে।

পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার নিয়মঃ উদাহররণ (A2bbbbbb)

প্রথমে new password এর ঘরে A-Z এর মধ্যো বড় হাতের যে কোন একটি অক্ষর দিন।

তাপর ১-৯ এর মধ্যো থেকে একটি সংখ্যা, তারপর a-z এর মধ্যো থেকে ৬টি ছোট হাতের যে কোন অক্ষর বসিয়ে দিন

একইভাবে confrom password এর ঘরে ও আগের মত করে বসিয়ে দিন।

তারপর নিচের সাবমিট বোতামে ক্রিক করুন।

সাবমিট হওয়ার সাথে সাথে নতুন পেজ ওপেন হলে মোবাইলের লাল বোতাম চেপে কেটে বাহির হয়ে আসুন।

সাথে সাথে আপনার মোবাইলে ৩টি নতুন ম্যাসেজ আসবে।

ম্যাসেজ ওপেন করে দেখুন ৩দিন এর ইন্টারনেট এ্যাকটি ভিশন সর্ম্পেকে জানান হয়েছে।

তারপর আপনি এটিকে মডেম হিসাবে ব্যাবহার করে দেখন। আপনার ব্যালেন্স থেকে কোন টাকা কাটছে না।

Send To মেনুতে আইটেম সংযোজন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০১০ ১২:২৬:০০ PM

আমরা জদি কোন folder বা file সিলেক্ট করে Send To সাব মেনুর My documents-এ ক্লিক করি তাহলে folder বা file টি কারেন্ট ইউজার এর My documents ফোল্ডারে চলে যাবে।

কিন্তু আমরা জদি চাই এখানে আমাদের পছন্দের কোন লোকেশন সংযু্ক্ত হউক। যেন আমরা চাইলেই যখন তখন এই Send to মেনুর মাধ্যমে আমাদের সেই পছন্দের পাঠবো।সে কফেত্রে আমাদের নিচের পধ্যতি অবলম্বন করতে হবে।
।মাই কম্পিউটার বা উইন্ডোজ explorer এর মাধ্যমে C:\Documents and Settings\Personal\SendTo লোকেশনে যাব।(SendTo ফোল্ডার টি সাধারনত Hide করা থাকে।তাই SendTo লোকেশন টি খুযে বের করার আগে হিডেন ফাইল এন্ড ফোল্ডার Show করিয়ে দিতে হবে)।
।এবার যে ফোল্ডার বা প্রোগ্রামকে আমরা Send to মেনুতে সংযোজন করতে চাই তার একটি shortcut তৈরি করব।(প্রত্যাশিত ফোল্ডার টি প্রথমে Ctrl+C চেপে কপি করে, C:\Documents and Settings\Personal\SendTo ফোল্ডারে এসে মাউস এর ডান বাটন চেপে Paste Shortcut সাব মেনুতে ক্লিক করে এই Shortcut তৈরি করতে পারব)।আমি এ ক্ষেত্রে D:\Audio\Kawsar ফোল্ডার টির Shortcut তৈরি করছি।


এবার Send to মেনুতে লক্ষ করি।এখানে Send to মেনুতে Kawsar একটি নতুন মেনু সংযোজিত হয়েছে।

ধন্যবাদ সবাইকে ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।

Lock any Folder Without any Software

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , বুধবার, ১০ মার্চ, ২০১০ ৪:৪৩:০০ PM

আমরা অনেক ভাবে আমাদের পারসোনাল ফোল্ডার বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে লক করে রাখি। কিন্তু যদি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই যিদ আমাদের পারসোনাল ফোল্ডার লক করতে পারি তাহলে কেমন হয়।
নোট প্যাড ওপেন করুন, নিচের কোড গুলো লিখুন-
ren games games.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
সেভ দিয়ে, সেভ এচ টাইপে অল ফাইল সিলেক্ট করুন, ফাইলের নাম loc.bat লিখে সেভ করুণ।
ফাইলটি আপনার যে ড্রাইভের ফোল্ডার লক করবেন সেই ড্রাইবে নিয়ে যান। নোট প্যাডে যে ফোল্ডারটি লক করবেন games এর জায়গায় সে ফোল্ডারটির নাম লিখে দিন। লক.ব্যাট ফাইলটি ডাবল ক্লিক করলে আপনার ফোল্ডার টি কন্ট্রোল প্যানেলে পরিণত হবে।
আবার আনলক করবেন কিভাবে?
নোট প্যাড ওপেন করুন ren games.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} games লিখে সেভ করুন। সেভ এচ টাইপ অল ফাইল দিয়ে key.bat নাম দিয়ে সেভ করুন। ফাইলটি ওপেন করলে আবার ফোল্ডারটি আনলক হবে।

windows xpর CD/DVD driveএর context menuতে ‘Insert’ অপশন যোগ করা

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৪:৪৩:০০ PM

উইন্ডোজ এক্সপি তে default ভাবে ’Eject’ অপশন CD/DVD driveএর context menuতে দেয়া থাকে।যাতে ক্লিক করলে CD/DVD ট্রে বের হয়ে আসে।কিন্তু ’Insert’ অপশন দেয়া থাকে না এটা আমরা manually যোগ করতে পারি।এই একটা অপশন যোগ করতে পারলে আমরা CD/DVD ট্রে হাত এর সাহায্য ছাড়া খুলতে পারব।এজন্য আমাদের কে system32 folderএ একটি dll file call করতে হবে।

টি download করে নিন।তারপর extract করেন। এখানে ২টি ফাইল থাকবে CDeject.dll and CDeject.reg । এখন procedure ফলো করেন- 1. CDeject.dll -> ফাইল টি copy করেন এই folder এ X:\windows\system32 (এখানে X operating system installation drive letter, mostly C:) 2. CDeject.reg -> ফাইল টিতে ডাবল ক্লিক করেন. একটি warning message দেখতে পাবেন, accept that and ক্লিক OK. এখন CD/DVD drive এর উপর mouse right বাটন ক্লিক করে দেখেন সেখানে ‘Insert’ অপশন যোগ হয়েছে। That’s it হা হা হা

মাউসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন কী-বোর্ড

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৪:৩৩:০০ PM

গতকাল আবিস্কার করলাম আমার মাউস কাজ করছে না। পুরা ডেড। কিন্তু তাই বলে কী আমি পিসি অপারেট করবোনা? পুরানো একটা ট্রিকস ব্যবহার করে কী-বোর্ডকেই মাউসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করলাম। আমি জানি অনেকেই ট্রিকসটির সাথে পরিচিত আছেন। যারা জানেন না তারা শিখে নিতে পারেন। আমার মতো আপনাদেরও ভবিষ্যতে কাজে দিবে।
প্রথমে কী-বোর্ডের windows key প্রেস করে Control Panel>> Accessibility Options এ যান। লেফট এ্যারো কী প্রেস করে Mouse Tab আসুন। এবার Tab Key প্রেস করুন দেখবেন Use MouseKeys এর চারপাশে ডট লাইন এসেছে। এখন টিকচিহ্ন দিতে spacebar প্রেস করুন। ব্যস সব কাজ শেষ। LeftCtrl + LeftAlt +NumLock কী তিনটি একসাথে প্রেস করলে টাস্কবারের ডানদিকে মাউস পয়েন্টার দেখতে পাবেন। চিহ্নটি আসার পর NumLock কী ৮,৪,৬,২ কীগুলো প্রেস করে মাউস পয়েন্টারটি যেকোন দিকেই সরানো যায় আর ৫কী প্রেস করুন সিলেকশনের কাজে।



অনেকসময় দেখা যায় মাউস ঠিক আছে কিন্তু আপনার কী-বোর্ড কাজ করছে না। সেক্ষেত্রে কম্পিউটারে থাকা On screen Keyboard থেকে মাউস দিয়ে কী-বোর্ডের কাজ করতে পারেন। এটি পেতে হলে Start>> All programs>> Accessories>> Accessibility থেকে On screen Keyboard সিলেক্ট করুন এবং স্ক্রীনে আসা মাউস দিয়ে কী-বোর্ডের কাজ করুন।

মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin যুক্ত করুন !!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৩:৫৯:০০ PM

XP-তে মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin থাকে না । আপনি চাইলে খুব সহজেই Empty Recycle Bin যুক্ত করতে পারেন ।



এই কাজটি করার জন্য আপনাকে নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরন করতে হবে—
১)Notepad ওপেন করুন এবং এখানে নিচের লেখাগুলো কপি-পেষ্ট করুন ।

৩) এরপর EmptyRecyclebin.reg নামে ফাইলটি ডেস্কটপে Save As করুন ।
৪) ডেস্কটপে যেই Registry Key তৈরী হবে তাতে ডাবল ক্লীক করে Yes > Ok করুন ।
৫) এবার দেখুন মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin যুক্ত হয়েছে ।

Task Manager ডিজাবল হয়ে গেলে তা ফিরিয়ে আনবেন কিভাবে?

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৩:৫৪:০০ PM

Windows ব্যবহারকারীদের জন্য Task Manager খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টুল। কিন্তু অনেকসময় ভাইরাসের দরুন এই গুরুত্বপূর্ণ টুলটি ডিজাবল হয়ে যায়। এই Task Manager ফিরিয়ে আনার তিনটি উপায় জন্য আমি নেট ঘেটে খুঁজে পেয়েছি। আপনাদের সাথে তা শেয়ার করলাম আশা করি ট্রিকসটি সকলের জন্য ভবিষ্যতে কাজে দেবে।


সমাধান-১
Click Start, Run and type this command exactly as given below:
Better copy and paste it to be exact.
REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f
সমাধান-২
* Click Start, Run and type Regedit.exe
* Navigate to the following branch:
HKEY_CURRENT_USER \ Software \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ Policies\ System
* In the right-pane, delete the value named DisableTaskMgr
* Close Regedit.exe
সমাধান-৩
* Click Start, Run, type gpedit.msc and click OK.
* Navigate to this branch:
User Configuration / Administrative Templates / System / Ctrl+Alt+Delete Options / Remove Task Manager
* Double-click the Remove Task Manager option.
* Set the policy to Not Configured.
আমি ব্যক্তিগতভাবে সমাধান-৩ follow করি এবং এটা ভালই কাজে দেয়। Configure করা হয়ে গেলে PC restart দিন। আশা করি Task Manager ফিরে এসেছে।
Best Luck

অপসারনযোগ্য ডিস্ক থেকে রাইট প্রটেকশন দূর করুন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৩:৪৬:০০ PM

ইদানিং আমাদের পেন ড্রাইভ ও মেমোরি কার্ড ভাইরাসের কারণে রাইট প্রোটেক্ট হয়ে যায়। যার ফলে আমরা পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো ফাইল লোড করতে পারি না। আসুন দেখি কিভাবে আপনার পেনড্রাইভ থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন।
প্রথমে স্টার্ট-এ গিয়ে রান-এ ক্লিক করুন। এরপর regedit লিখে দিয়ে এন্টার চাপুন, তখন registry editor ওপেন হবে।
এবার অনুসরণ করুনঃ
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies
যদি আপনার `registry editor’তে StorageDevicePolicies না থাকে, তাহলে এখান http://www.troublefixers.com/wp-content/uploads/Miscellaneous/add.batথেকে একটি ব্যাট ফাইল ডাউনলোড করুন।
তারপর ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার রান-এ গিয়ে দেখুন StorageDevicePolicies এসেছে। তারপর Write protect এর উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার ভেলো ডাটাতে 0 লিখে দিয়ে ok করুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবং আপনার পেন ড্রাইভ পুনরায় কম্পিউটাের সংযুক্ত করুন। দেখবেন হয়তো আপনার কাজ হয়ে গেছে।
কোনো উপকার পেলে দয়া করে জানাবেন।

ব্লগস্পট অথবা ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে চ্যাটরুম যুক্ত করুন সহজেই

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১১:২১:০০ AM

আজকাল প্রায় সকল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একটি ব্লগ অথবা ওয়েব সাইট থাকে। বন্ধুদের সাথে গল্প করার জন্য ফেইসবুক বাদ দিয়ে এখন আপনার ব্লগেই যুক্ত করতে পারেন একটি চ্যাটরুম। আর বেশি ভিজিটর পেলে পিপিসি এডভারটাইজিং ব্যবহার করে টাকাও উপার্জন করতে পারেন। সবচেয়ে সহজ প্রক্রিয়ায় সাধারন মানের চ্যাটরুম তৈরির কৌশল নিয়ে লিখব। এরপর আপনারা নিজে নিজেই আরও ভাল মানের চ্যাটরুম তৈরি করতে পারবেন আশা করি।

প্রথমে www.99chats.com ওয়েব সাইটে গিয়ে Sign Up Now তে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন

পরবর্তী পেইজে আপনার ই-মেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড(ই-মেইল পাসওয়ার্ড নয়) দিয়ে Sign up বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর নিচের চিত্রের মত দেখা যাবে এবং এখানে প্রয়োজনীয় সব কিছু পুরন করতে হবে।এখান থেকে আপনি চ্যাটরুম এর আকৃতি, রঙ ইত্যাদি নির্ধারন করতে পারবেন।

এরপর Continue বাটনে ক্লিক করলে নিচের মত একটি পেইজ দেখা যাবে যেখানে চ্যাটরুম এর জন্য কোড দেয়া থাকবে। সেখান থেকে Javascript Embed কোডটি কপি করে নিন।

চ্যাটরুম এর জন্য প্রয়োজনীয় কোড পাওয়া গেছে এবং এবার এটি ব্লগে যুক্ত করার পালা।
ব্লগস্পটের জন্যঃ
আপনার ব্লগার একাউন্ট এ লগিন করে New post এ ক্লিক করুন। এবার পোস্ট এডিটরের Edit HTML এ গিয়ে Javascript কোডটি পেস্ট করুন। এবার পাবলিশ পোস্ট এ ক্লিক করে আপনার ব্লগে ঢুকলেই চ্যাটরুম দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নিক নেইম দিয়ে Join এ ক্লিক করলেই চ্যাটরুমে প্রবেশ করতে পারবেন।
ওয়ার্ডপ্রেসের জন্যঃ
ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড এ প্রবেশ করে Add New Page এ ক্লিক করুন।পেইজটির পছন্দমত একটি নাম দিন যেমনঃ www.myblog.com/chat । এবার HTML ভিউতে গিয়ে Javascript কোডটি পেস্ট করে পাবলিশ বাটনে ক্লিক করুন। এরপর ব্রাউজারে পেইজ এর এড্রেস লিখলেই আপনার চ্যাটরুম পেয়ে যাবেন।

Share this post with your facebook Friend's

Custom textarea for blogger

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , মঙ্গলবার, ৯ মার্চ, ২০১০ ৬:৫০:০০ PM

মাঝেমধ্যেই আমাদের কিছু কোড লেখার প্রয়োজন হয়, সরাসরি সেইসব কোড লেখা যায়না। তাই একটা টেক্সট বক্স হলে কেমন হয়?
কিভাবে করবেন? প্রথমে টেমপ্লেটে গিয়ে খুঁজে বের করুন

তার উপরের লাইনে লিখে দিন এই কোড -


এবারে, যেখানে এই টেক্সট বক্স দিতে চান, সেখানে এইভাবে লিখুন -




তাতে জিনিসটা দাঁড়াবে এইরকম -

ডায়াল-আপ সংযোগ নিজে নিজে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে যা করবেন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৫:৫৫:০০ PM

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে তুলনামূলকভাবে দ্রুততর গতিতে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়, এমন একটা কথা থাকলেও আজকাল সবার মধ্যে মোবাইলের মডেম ব্যবহার করে তথা ডায়াল আপ সংযোগ ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করার ঝোঁক লক্ষ্য করা যায়। এর কারণ হিসেবে বেশ কিছু বিষয়কে দেখানো যায়। প্রথমতঃ মোবাইলের মডেম ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করলে আপনার ঝামেলা কমে যায়। দ্বিতীয়তঃ তার নিয়ে টানাটানি করারও কোনো প্রয়োজন পড়ে না। তৃতীয়তঃ যখন-তখন যেখানে-সেখানে ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায়।
তবে ডায়াল-আপ সংযোগ ব্যবহারকারীদের তিক্ত অভিজ্ঞতাসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি হলো সংযোগ নিজে নিজেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া। কোনো কারণ ছাড়াই অনেক সময় সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে কাজ করতে হয়। তবে আপনি যদি কোনো ফাইল ডাউনলোড করতে দিয়ে কম্পিউটার থেকে দূরে চলে যান, তাহলে ঘণ্টাখানেক পর এসে সম্পূর্ণ ফাইল ডাউনলোড হয়ে গেছে এমনটা দেখার আশা করলেও হয়তো দেখবেন সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ডাউনলোড এখনো সম্পন্ন হয়নি। বিশেষ করে যারা ডাউনলোড করেন, তাদের জন্য এই অটো-ডিসকানেক্টের ব্যাপারটি খুবই সমস্যার সৃষ্টি করে। এছাড়াও যাদের লাইন ঘন ঘন কেটে যায়, তাদেরও পুনরায় সংযোগ নিতে নিতে মেজাজ খারাপ হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
ঠিক তেমন সমস্যারই দু’টি সহজ সমাধান নিয়ে আমরা আলোচনা করবো আজ। আপনি দু’টি ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে আপনার কম্পিউটারকে সংযোগ কেটে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কানেক্ট করে নিতে বলতে পারেন নিচের যে কোনো উপায় অবলম্বন করে। আসুন জেনে নিই সমস্যার উত্তরণে কী করা যেতে পারে।
সিস্টেম ডিফল্ট
বাড়তি কোনো ঝামেলায় না গিয়ে সরাসরিই আপনি আপনার কম্পিউটারের সেটিংসে পরিবর্তন এনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে রিকানেক্ট করার ব্যবস্থা করতে পারেন। এ জন্য সিসট্রে (সিসটেম ট্রে) থেকে আপনার সচল ডায়াল আপ সংযোগটির নেটওয়ার্ক আইকনে কিক করুন। যে বক্সটি আসবে, সেখান থেকে প্রপার্টিজ-এ কিক করুন। নতুন আরেকটি অপশন বক্স আসবে। এবার আপনি ‘অপশনস’ ট্যাবটি সিলেক্ট করুন। নিচের মতো একটি ট্যাব আসবে। সেখানে খুঁজে দেখুন ‘রিডায়াল ইফ কানেকশন ড্রপস’ নামে একটি চেকবক্স আছে। চেকবক্সটিতে টিকচিহ্ন দিয়ে দিন। ওকে দিয়ে বেরিয়ে আসুন।

এরপর সেটিংসগুলো সক্রিয় করতে ইন্টারনেট সংযোগটি একবার বিচ্ছিন্ন করে পুনরায় কানেক্ট করুন। ব্যস, আপনার কাজ শেষ। এবার আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন যে, বারবার সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও আপনাকে কষ্ট করে ডায়াল করতে হবে না। সিস্টেম নিজেই পুনরায় সংযোগ গ্রহণের কাজটি করে নিবে।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে
উপরের উপায়টি বেশ কাজের যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি শুধু সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়া নিয়ে চিন্তা করছেন। যদি আপনি ডাউনলোড দিয়ে থাকেন, তাহলে উপরের পদ্ধতিটি আপনার ইন্টারনেট সংযোগ পুনঃবহাল করে দেবে ঠিকই, তবে ডাউনলোডের কাজ পুনরায় শুরু করবে না। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন পড়বে খুবই ছোট একটি সফটওয়্যার ‘রিকানেক্ট’-এর।



রিকানেক্ট মূলত সিস্টেম ডিফল্টের মতোই কাজ করে। এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবেই দ্রুততম সময়ে সংযোগ নেবে, যার ফলে ডাউনলোডের কাজ থেমে যাবে না। তাই সিস্টেম ডিফল্ট কাজে না আসলে রিকানেক্ট নামের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখান থেকে।

টাস্ক ম্যানেজার ছাড়াই এক ক্লিকে বন্ধ করুন হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৫:৪৬:০০ PM

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর বিভিন্ন বিরক্তিকর সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হল প্রোগ্রাম রেসপন্স না করা অর্থাৎ হ্যাং হয়ে যাওয়া। র‌্যাম এর স্বল্পতা, ভাইরাস, নিম্নমানের প্রোগ্রাম ডিজাইন ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে এই সমস্যা হতে পারে। যখন কোন সফটওয়্যার হ্যাং হয়ে যায় তখন আমরা সাধারনত Alt+Ctrl+Del চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করে সেই সফটওয়্যার বন্ধ করে থাকি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে টাস্ক ম্যানেজার খুলতেও যথেস্ট সময় লাগে, কারন এটি শুধু সেই হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম নয় বরং আরও অনেক কিছু নিয়ে লোড হয়। আর তাই টাস্ক ম্যানেজার ওপেন না করে এক ক্লিকে হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করে দিলে কেমন হয় ? দেখা যাক এটি কিভাবে করা যায়।
প্রথমে ডেক্সটপে রাইট ক্লিক করে new > shortcut সিলেক্ট করুন।


এবার একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে যেখানে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন জানতে চাইবে। সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।
taskkill.exe /f /fi “status eq not responding”

শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন।

ব্যাস কাজ শেষ। এখন কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেলে শুধু এই শর্টকাটে ডাবল ক্লিক করলেই সেই প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে যাবে। টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করার আর কোন ঝামেলা থাকল না।

ফায়ারফক্সের গতি বাড়ান খুব সহজেই

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৫:১৭:০০ PM

বাংলাদেশের স্লো ইন্টারনেটের কারনে আমরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। এজন্য আমরা অনেকেই Opera ব্রাউজারের Turbo ব্যবহার করে থাকি। তবে অনেকেই হয়তো খেয়াল করেননা যে, Opera ব্রাউজারের Turbo ব্যবহারের ফলে যারা ১ গিগাবাইট বা ৩ গিগাবাইট এর মত লিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তারা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। কারন Turbo ব্যবহারের ফলে ইন্টারনেট খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
কিন্তু আমরা চাইলে কোন ঝামেলা ও অ্যাডিশনাল সফটওয়্যার ছাড়া খুব সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারি। এজন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র Mozilla Firefox ইন্টারনেট ব্রাউজার এবং মাইক্রোসফট উইন্ডোজের যে কোন অপারেটিং সিস্টেম। তবে ফায়ারফক্সের সর্বশেষ ভার্সনগুলো থাকলে ভাল হয়।


খুব সহজেই ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর পদক্ষেপ সমূহঃ-
১. প্রথমে Mozilla Firefox ব্রাউজারটি Open করুন।
২. এবার Address Bar -এ যেয়ে about:config লিখে Enter করুন।
৩. এরপর একটি Warning Messsage দেখাবে। সেখানে I’ll be careful -এ দিয়ে Enter করুন।
৪. এরপর about:config -এর Page টি আসবে। সেখানে Filter এ Pipelining লিখে Search দিন অথবা
Pipelining এর অপশনগুলো খুজে নিন।
৫. এবার সেখান থেকে network.http.pipelining -এর Value পরিবর্তন করে false থেকে true করে দিন
এবং network.http.pipelining.maxrequests -এর Value পরিবর্তন করে 4 থেকে 10 করে দিন।
৬. লক্ষ্য রাখতে হবে যে network.http.pipelining.maxrequests -এর Value কখনোই 10 এর
বেশি দেয়া যাবেনা। সেক্ষেত্রে ফায়ারফক্স ফ্রিজ হবার সম্ভাবনা থাকে।
৭. এবার ফায়ারফক্স এর File এ যেয়ে Exit দিন।
৮. তারপর আপনার ইন্টারনেট কানেকশন ম্যানেজার -এ যান।
৯. সেখান থেকে আপনার default connection অর্থাত আপনি যে connection টি ব্যবহার করেন, তার Properties এ যান।
১০. সেখানে প্রথমেই থাকা General ট্যাব এর Configure -এ ক্লিক করুন।
১১. এবার Maximum speed (bps) পরিবর্তন করে সর্বোচ্চ মান অর্থাত 921600 -এ দিয়ে OK দিয়ে
বেড়িয়ে আসুন।
১২. তারপর আপনার কম্পিউটারটি Restart করুন।
এবার আপনি নিজেই Mozilla Firefox এর সাহায্যে ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে দেখুন গতি কতটা বেড়েছে!

শীঘ্রই আইপি এড্রেস পরিবর্তিত হতে চলেছে

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১২:২৬:০০ PM

আইপি এড্রেস কি সেটা আপনারা জানেন। আইপি এড্রেস বলতে বেশিরভাগ মানুষই চেনে 172.16.141.88 জাতীয় একটি সংখ্যা। যে পদ্ধতিতে নির্ধারন করা হয় এই আইপি এড্রেস, তাতে আমরা যে পরিমান আইপি পেয়েছিলাম তা অনেকদিন আগেই শেষ হয়ে যেতো, কিন্তু সুচিন্তিত IPv4 পদ্ধতিতে আমরা অনেক বছর ধরেই আইপি এড্রেস ফুরিয়ে যাওয়ার সমস্যা এড়িয়ে যেতে পেরেছি। কিন্তু এখন আর বেশিদিন সম্ভব হবেনা এই জাতীয় আইপি এড্রেস ব্যবহার করা, কারন ফুরিয়ে আসছে অবশিষ্ট আইপি এড্রেস ভাণ্ডার, অবশিষ্ট মাত্র ১০%!
আইপি এড্রেসের মাধ্যমেই বিশ্বের অগনিত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এবং প্রতিটি ডিভাইসের আছে ইউনিক আইপি এড্রেস নম্বর। দিনে দিনে বেড়ে চলেছে নানাবিধ ডিভাইসের সংখ্যা, প্রয়োজন আরো আরো অনেক আইপি এড্রেস। বিশ্বের প্রধান ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার সংস্থাগুলি চিন্তিত হয়ে পড়েছে, কারন এই হারে চললে অল্পদিনের মধ্যেই নতুন আইপি এড্রেস দেওয়া সম্ভব হবেনা আর।
এর অর্থ কি হতে পারে? অত্যন্ত সরল ভাবে বলতে হলে, ধরা যাক আপনার আমার কমপিউটার, অন্যজনের আইফোন, কারো ওয়েব সার্ভার ইত্যাদি মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১০০'টি ডিভাইস ইন্টারনেটে যুক্ত হয়ে আছে। এখন যদি আইপি এড্রেস ফুরিয়ে যায়, তাহলে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়বে এই সংখ্যাটি। আমরা আগামী দিনে আরো ডিভাইস কিনলেও একসাথে সবগুলি ইন্টারনেটে যুক্ত করতে পারবোনা কারন আইপি এড্রেস নেই।
তাহলে উপায় কি? অবশ্যই আইপি এড্রেস বাড়াতে হবে, তাইনা? কিন্তু সেটা কি এতোই সহজ হবে? চিন্তিত টেকিরা জানাচ্ছেন যে এই সমস্যাটি Y2K সমস্যার চেয়েও অনেক গুণ বেশী মাত্রায় হতে চলেছে এবং চিন্তার যথেষ্ট কারন আছে। আচ্ছা, ভেবে দেখুন তো, আমাদের মোবাইল নম্বর ১০ কিম্বা ১১ সংখ্যার, তাইনা? মানুষ আরো আরো বেশি মোবাইল ফোন নিতে থাকলে একদিন এটাই প্রায় ১৫ থেকে ২০ সংখ্যার নম্বর হতে পারে। এতোবড় নম্বর মনে রাখাই অসম্ভব হতে পারে অনেকের পক্ষে। কিন্তু উপায় নেই, প্রয়োজন হলে তাই করতে হবে, এবং আইপি এড্রেসের বেলাতেও একই যুক্তি প্রযোজ্য।
আপনারা এখন আইপি এড্রেস বলতে চেনেন 172.16.141.88 মতো একটি সংখ্যা, তাইনা? কেমন লাগবে যখন আগামীদিনে আসবে এমন ধরনের আইপি এড্রেস যেটা দেখতে অনেকটা এইরকম হবে 3FFE:F200:0234:AB00:0123:4567:8901:ABCD। এখন 32-bit'এর বদলে আসবে 128-bit - শীঘ্রই। কেউ আপনাকে জিজ্ঞেস করলে যতো সহজেই এখন বলে দিতে পারেন নিজের আইপি এড্রেস, তখন কি আর পারবেন এতো সহজে বলতে? কিন্তু উপায় নেই, এখন থেকেই প্রযুক্তিপ্রেমীরা এই বিষয়ে জেনে নিতে চেষ্টা করুন কারন এমন ধরনের আইপি এড্রেস আসতে আর বেশি দেরী নেই কিন্তু!

ওয়েব টেম্পলেট ডিজাইন সফটওয়্যার -ATISTEER

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১১:৪৪:০০ AM

আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম।আজকে যে বিষয় নিয়ে টিউন করব তা web টেম্পলেট সম্পর্কিত।টিউনার প্রায় সবারই web সাইট আছে।
কিন্তু web সাইট এ যে টেম্পলেট আছে তা ইউনিক না।কারো হয়তো ইউনিক আছে।তবে মাক্সিমামেরই তা বিভিন্ন সাইট থেকে ফ্রী নেয়া।
আজকে টেম্পলেট তৈরি করার যে সফটওয়্যার কথা বলবো তা হ্ল ATISTEER । এ softwareটির গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস যেমন সুন্দর ব্যবহারে ও তেমনি
ইউজার ফ্রেন্ডলি। ATISTEER দিয়ে আপনি ব্লগার,ওয়ার্ডপ্রেস,জুমলার টেম্পলেট তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই।










সফটওয়্যারটির ডেমো দেখতে হলে এখানে ক্লিক করুন

ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

ক্রাক ডাউনলোড করুন এখান থেকে । ক্রাক ভাইরাস মুক্ত । আমি kasperskey internet security দিয়ে স্ক্যান করে দেখেছি।
আর আমার presentation খুব ভাল না। সেজন্য দুঃখিত।

হয়ে যান PREMIUM ACCOUNT এর মালিক !!!!!!!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , সোমবার, ৮ মার্চ, ২০১০ ৪:৩৫:০০ PM

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আপনাদের দোয়ায়।
আমার আজকের টিউন হল PREMIUM ACCOUNT নিয়ে। যারা Rapidshare কে ভয় পান তাদেরকে বলছি আর কোন ভয় নেই। আপনাদের সবার জন্য একটা PREMIUM ACCOUNT নিয়ে এসেছি যাতে Rapidshare সহ আরও যেসব সাপোর্ট করে তা হলঃ
* Rapidshare

* Hotfile

* Megaupload

* Megashares

* Easy-Share

* Megavideo

* Netload ইত্যাদি।

এখন বলি কিভাবে এসব সাইট থেকে Free ডাউনলোড করতে পারবেন।
প্রথমে যান এখানে
তারপর লগ ইন করুন
username: public
password: public


লগ ইন করার পর নিচে দেখুন Download লিখা আছে। ঐখানে click করুন। এখন আপনি যা ডাউনলোড করতে চান তার লিঙ্কটা এখানে paste করুন। তারপর DOWNLOAD এ click করুন। এরপর কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। তারপর আপনি একটা লিঙ্ক পাবেন যা browser বা IDM এ paste করুন আর মজা দেখুন। ব্যস কাজ শেষ। এভাবেই আপনি যা খুশি ডাউনলোড করুন কোন ওয়েটিং টাইম ছাড়াই এবং Resume support সহ :P । তবে একটা কথা এক দিনে আপনি Rapidshare থেকে দশবার ডাউনলোড করতে পারবেন আর বাকি গুলা দিনে যত খুশি ততোবার।
আশা করি সবাইর কাজে লাগবে।
সমস্যা হলে জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Hotfile Premium Account এখন সত্যি আপনার!!!(Believe it or not)

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৪:০১:০০ PM

সত্যি বলছি এখন আপনিও হয়ে যাবেন প্রিমিয়াম Account এর মালিক। আমি আজকে আপনাদের ৫টি Hotfile Premium Account দিব যা কাজ করে।
তাহলে আর দেরি কেন। Full speed এ যেকোন কিছু ডাউনলোড করুন Hotfile থেকে কোন ওয়েটিং টাইম ছাড়াই এবং Resume সাপোর্ট সহ :D । আর Premium Account গুলো চাচ্ছেনতো?নিচের ছবি দেখুন।

আর হ্যা কেউ password পরিবর্তন করতে যাবেন না দয়া করে। মনে রাখবেন “অতি লোভে তাতী নষ্ট”।
আশা করি কোন সমস্যা হবে না। আর হলে আমিতো আছি। ;)
সবার যদি কাজে লাগে তাহলেই আমার এই টিউন্স সার্থক হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

পিসি চালু করুন এখন আরও দ্রুত গতিতে, ১৫ সেকেন্টের কম সময়ে !!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১২:০০:০০ PM

সবাইকে স্বাগতম আমার আজকের টিউনিং পেজে। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদেরকে দ্রুত পিসি চালু করার জন্য একটি টিপস দিব। সাভাবিক ভাবে পিসি দ্রুত চালু হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে প্রোসেসর, ram এবং সিসটেমের উপর। তবে যাদের এগুলো তেমন একটা উন্নত নয় তাদের ক্ষেত্রে এটি বেশ কাজের বলে আমি মনে করি।



১। প্রথমে Start থেকে Run এ ক্লিক করুন ।
২। Regedit লিখুন এবং ok করুন।
৩। এখন HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control থেকে ContentIndex তে ক্লিক করুন।
৪। Startup Delay টি খুজে বের করুন এবং Double ক্লিক করুন।
৫। এখন Decimal এ ক্লিক করুন।
৬। ভেলু 4800000 এর পরিবর্তে 40000 বসিয়ে দিন।
৭। এখন Registery Editor বন্ধ করে পিসি Restart করুন। ব্যাস কাজ কমপ্লিট…

আসা করি আমার এই ছোট্ট টিপসটি আপনাদের কাজে লাগবে। আর ভাল লাগলে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
সবাই ভাল থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন এই শুভ কামনায় আপনাদের

সিএসএস (CSS) ১০টি টিপস দেখুন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , রবিবার, ৭ মার্চ, ২০১০ ৫:৫৯:০০ PM

১. শর্ট হ্যান্ড কোডিং
কোড লিখুন শর্ট হ্যান্ডে এতে দ্রুত কাজ হয় যেমন-

/* MARGIN */
h1 {margin:1em 0 2em 0.5em;}

h1 {margin-top:1em;
margin-right:0;
margin-bottom:2em;
margin-left:0.5em;
}

/* BORDER */
h1 {border:1px solid #000;}

h1 {border-width:1px;
border-style:solid;
border-color:#000;
}

/* BORDER WIDTH */
h1 {border-width:1px 2px 3px 4px;}

h1 {border-top-width:1px;
border-right-width:2px;
border-bottom-width:3px;
border-left-width:4px;
}

/* BACKGROUND */
div {background:#f00 url(background.gif) no-repeat fixed 0 0;}

div {background-color:#f00;
background-image:url(background.gif);
background-repeat:no-repeat;
background-attachment:fixed;
background-position:0 0;
}

/* FONT */
h1 {font:italic small-caps bold 1em/140% "Lucida Grande",sans-serif;}

h1 {font-style:italic;
font-variant:small-caps;
font-weight:bold;
font-size:1em;
line-height:140%;
font-family:"Lucida Grande",sans-serif;
}

/* LIST STYLE */
ul {list-style:square inside url(image.gif);}

ul {list-style-type:square;
list-style-position:inside;
list-style-image:url(image.gif);
}

/* OUTLINE */
h1 {outline:#f00 solid 2px;}

h1 {outline-color:#f00;
outline-style:solid;
outline-width:2px;
}


২. classএবং id ‘র সঠিক ব্যবহার পদ্ধতি

id প্রকাশের ক্ষেত্রে # এবং class প্রকাশের ক্ষেত্রে . ব্যবহৃত হয়। এর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করুন।

৩. টেবিলের ব্যবহার ভুলে যান

টেবিল ব্যবহারের অনেক গুলো অসুবিধা আছে যা পরে বলবো। আপাতত: জেনে রাখুন,টেবিল অনেক স্লো এবং এর ব্যাবহারে চেয়ে div ব্যাবহার করুন।
৪. সিএসএস টুলের ব্যবহার

সিএসএস ভুলগুলো শুধরে নিন নিচের টুলগুলো ব্যবহার করে।



FireFox Web Developer, DOM Inspector, Internet Explorer Developer Toolbar

৫. !important এর ব্যবহার

আপনার মনে হতে পারে কোন কোড পরিবর্তনে সমস্যা হতে পারে সেই কোডের সাথে জুরে দিন !important ঠিক এইভাবে-
.page { background-color:blue !important; background-color:red;}
৬. সিএসএস দিয়ে ফর্ম ডিজাইন করা

সিএসএস দিয়ে ফর্ম ডিজাইন করুন
৭. লিঙ্ক ও টেক্সট বক্সের হাইলাইট বন্ধ করুন

a, input {
outline:none;
}
৮. লিঙ্কের সৌন্দর্য বর্ধনের ব্যবস্থা করুন

নিচের মতো করে লিংকের ডিজাইন করুন
a:link {
color: #000;
text-decoration: underline
}
a:visited {
color: #666;
}
a:hover {
color: #333;
text-decoration: none;
}
a:active {
color: #333;
text-decoration: none;
}

a, input {
outline:none;
}
৯. একসাথে কোডিং করুন যেমন-

h1, h2, h3, h4, h5, h6 {
font-family:arial;
margin:0.5em 0;
padding:0;
}
১০. সিএসএস এর উপর অনলাইনে পড়ালেখা করুন

পড়ালেখার নাকি বিকল্প নেই । তাই পড়ালেখা করুন নিচের সাইটগুলো দেখুন


CSS Remix

CSS Reboot

CSS Beauty

CSS Elite

CSS Mania

CSS Leak