ঘাবড়ে দিন আপনার কম জানা বন্ধুকে !!!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , মঙ্গলবার, ৪ মে, ২০১০ ২:৪১:০০ AM

দীর্ঘ বিরতীর পর সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। অনেক দিনের বোরিং কাটানোর জন্য আজ আমি শুধু মজা করার জন্য। আর সে কারণেই নিচে আমি আপনাদের জন্য ৫ টি প্রাঙ্ক কোড নিচে দেয়া হল। ভয় পেয়েন না। এটা কোন ক্ষতিকারক কিছু না। শুধু একবার পিসি রিস্ট্রাট দিলেই সব ওকে। তবে রান করার আগে সব প্রয়োজনীয় ডাটা সেভ করে নিয়েন।
সিডি /ডিভিডি রম বারবার খুলবে & বন্ধ হবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-
Set oWMP = CreateObject(”WMPlayer.OCX.7″)
Set colCDROMs = oWMP.cdromCollection
do
if colCDROMs.Count >= 1 then
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
End If
wscript.sleep 5000
loop
এবার সেভ করুন “Anyname.VBS” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।
কম্পিউটারের Caps Lock বাটন বারবার অন-অফ হবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-
Set wshShell =wscript.CreateObject(”WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{CAPSLOCK}”
loop
এবার সেভ করুন “Anyname.VBS” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।
বিভিন্ন Message বারবার দেখাবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-
@ECHO off
:Begin
msg * Hi
msg * Are you having fun?
msg * Yes I am!
msg * Lets have fun together!
msg * Because you have been o-w-n-e-d
GOTO BEGIN
এবার সেভ করুন “Anyname.BAT” নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।
কম্পিউটারে শাট-ডাউন এর ম্যাসেজ দিবে এবং বন্ধ হয়ে যাবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-
@echo off
msg * I don’t like you
shutdown -c “Error! You are too stupid!” -s
এবার সেভ করুন “Anyname.BAT” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।
কীবোর্ডকে ইমুলেট করে বারবার “তুমি একটা বোকা” লিখা:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-
Hack your friend’s keyboard and make him type “You are a fool” simultaneously:
Type :
Set wshShell = wscript.CreateObject(”WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “You are a fool.”
loop
এবার সেভ করুন “Anyname.VBS” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।
কেমন হলো সেটা জানিয়ে কমেন্ট করবেন আশা করি। সবাইকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন এই কামনায়,Kawsar

আপনি ছাড়া কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না আপনার পিসি’র সেটিংস!!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ২:৩৬:০০ AM

আমরা সবাই জানি যে, কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত হয় কন্ট্রোল প্যানেলের মাধ্যেম। সকল পিসির সকল সেটিংস কন্ট্রোল প্যানেলে থাকে।
আর আমাদের পিসি বলতেই পার্সোনাল কম্পিউটার, সুতরাং আমরা সকলেই চাই যে, আমার কম্পিউটারের কোন সেটিংস যে কেউ পরিবর্তন করতে না পারে। এটা মূলত দরকার পড়ে তখনি যখন আপনি আপনার পিসি অন্য কারো হাতে দিয়ে শান্তিতে থাকতে পারেন না। এই কারণেই কন্ট্রোল প্যানেলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেটিংস আপনি ইচ্ছা করলে লুকিয়ে রাখতে পারেন। অথবা প্রকাশ করতে পারেন।
আমি আজ আপনাদের দেখাব কিভাবে কন্ট্রোল রেজিস্ট্রি এডিট এর মাধ্যমে এই কাজটি করা যায়। এখান থেকে আপনি ইচ্ছেমতো কন্ট্রোল প্যানেলের বিভিন্ন আইটেমকে লুকিয়ে রাখার ব্যবস্থা করতে পারবেন। যেমন আপনি যদি নির্দ্দিষ্ট ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে আপনার কম্পিউটারের ডিসপ্লে সেটিংসকে রুকিয়ে রাখতে চান, তাহলে আপনি এখান থেকে এমন ব্যবস্থা করতে পারবেন যে, কন্ট্রোল প্যানেলে Display সেটিংস আর দেখা যাবে না।




যেভাবে করবেন:
এরজন্য প্রথমে Start > Run এ গিয়ে REGEDIT টাইপ করে ওকে করে রেজিস্ট্রি এডিট ওপেন করুন। এবার রেজিস্ট্রি এডিটর থেকে HKEY_CURRENT_USER>Control Panel>don’t load এ প্রবেশ করুন। এখানে ডান পার্শ্বস্থ প্যানেলে desk.cpl নামে নতুন একটি স্ট্রিং (রাইট ক্লিক করে) তৈরি করুন এবং এর ভ্যালু হিসেবে No লিখুন। রিফ্রেশ দিয়ে দেখুন Display আর দেখা যাচ্ছে না।
এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি অন্যান্য আইটেমগুলোকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। Display আইটেমটির জন্য desk.cpl নামটি ব্যবহার করতে হয়েছে। অন্যান্য আইটেমের জন্য নিম্নলিখিত নামগুলো ব্যবহার করুন। আর হ্যা উক্ত আইটেমটি যদি আবার প্রদর্শিত করতে চান তাহলে উপরের পদ্ধতির No এর জায়গায় শুধু মাত্র Yes করে দিন।
Accessibility Options – access.cpl
Add Hardware – hdwwiz.cpl
Add or Remove Programs – appwiz.cpl
Data Sources (ODBC) – odbccp32.cpl
Date and Time – timedate.cpl
Display – desk.cpl
Game Controllers – joy.cpl
Internet Options – inetcpl.cpl
Keyboard – main.cpl
Mail – mlcfg32.cpl
Mouse – main.cpl
Network Connections – ncpa.cpl
Phone and Modem Options – telephon.cpl
Power Options – powercfg.cpl
Regional and Language Options – intl.cpl
Scanners and Cameras – sticpl.cpl
Sounds and Audio Devices – mmsys.cpl
Speech – sapi.cpl
System – sysdm.cpl
User Accounts – nusrmgr.cpl
জানিনা টিউনটি আপনাদের কাজে আসবে কিনা, কাজে আসলে আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে আমাকে ধন্য করবেন।

ব্লগস্পট ব্লগে প্রতি পোস্টে এবং পেজে ভিজিটর কাউন্টার যোগ করা ।

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ২:২৮:০০ AM

আজ আমি যে বিষয় নিয়ে পোস্ট করব তা হলো ব্লগস্পট ব্লগে প্রতি পোস্টে এবং পেজে ভিজিটর কাউন্টার যোগ করা। আমরা সাধারনত দেখেছি ব্লগস্পট ব্লগে ভিজিটর কাউন্টার যোগ করা হয় যা সকল পোস্টে একই ভিজিটর কাউন্টার দেখানো হয় ।কিন্তু এই গেজেটির মাধ্যমে ব্লগস্পট ব্লগে প্রতি পোস্ট কতবার দেখা হলো তা দেখা যাবে।
যথারীতি গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্লগার.কম এ লগইন করুন।



• Style 1. ( With Icon ) code, আইকন যুক্ত



• Style 2. ( No Icon ) code, আইকন ছাড়া



এবার হলো মূল কাজ Ctrl + F অপশন ব্যবহার করুন

লেখাটি বের করুন ।
এবার Style 1. ( With Icon ) code, আইকন যুক্ত অথবা Style 2. ( No Icon ) code, আইকন ছাড়া
লেখাটি কোড
এর পরে যুক্ত করুন।
Now Click Save Template

এম এস এন ম্যাসেঞ্জার আন-ইন্সটলকরন(Uninstall MSN Messenger):

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০১০ ৭:৪১:০০ PM

উইন্ডোজ এক্সপিতে আপনি হয়ত MSN Messenger টি রাখতে চাচ্ছেননা অরথাৎ আপনি এটি আনইন্সটল করতে চাচ্ছেন।কিন্তু Add/RemoveWindows components লিস্টে MSN Messenger টি নেই।যে কারনেই আপনি স্বাভাবিক পদ্ধতিতে MSN Messenger টি আনইন্সটল করতে পারছেন না।চিন্তার কিছু নেই।জানিয়ে দিচ্ছি MSN Messenger আনইন্সটল করার টিপস।
MSN Messenger টি আনইন্সটল করতে উইন্ডোজ এক্সপিতে যে ড্রাইভে ইন্সটল করা আছে তার \Windows\INF ফোল্ডারে বিদ্যমান sysoc.inf ফাইলটি নোটপেড এর মাধ্যমে ওপেন করুন(NB:এ টি মুলত হিডেন ফোল্ডার এবং ফাইল)।






।এবার নোটপেডে ওপেন হওয়া টেএক্সট থেকে msmsgs=msgrocm.dll,OcEntry,msmsgs.inf,hide,7 লেখাটি খুজে বের করুন এবং লাইনটি থেকে hide শব্দটি মুছে দিন এবং সেভ করুন।এবং কম্পিউটারটি Restart করুন।





এবার Add/RemoveWindows components লিস্টে MSN Messenger টি দেখতে পাবেন।সুতরাং আপনার প্রয়োজন মত যে কোন সময় আপনি একে আনইন্সটল করতে পারবেন।





ধন্যবাদ সবাইকে আমার টিউনটি পড়ার জন্য।

মাত্র ২৫ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যাবহার করুন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১০:৫৯:০০ AM

কি শুনে অবাক হচ্ছেন তো।

আসলেই সত্য কথা এটি আমি নিজে ব্যাবহার করতেছি এটি বর্তমানে।

তবে যারা গ্রামিন ফোন সিম দিয়ে ইন্টারনেট ব্যাবহার করে তারাই এই সুবিধা ভোগ করতে পারবে।

কাজটি করতে গেলে যা প্রয়োজন হবে।

প্রথমে গ্রামীন ফোনের একটি প্রিপেইড সিম থাকতে হবে।

তারপর একটি জাভা সমথিত মোবাইর থাকতে হবে।যেমন-Nokia-Samsung-Motorola-SonyEarisson-Symence ctc.

আমি নিজে নোকিয়া ৩১১০ ও এন ৭০ দিয়ে করেছি।

সেটে সিমটি লাগিয়ে ১২১ এ কল দিয়ে। ৩টি internet configuration, (Gp-wap,gpinternet,gpmms)এবং p1 সার্ভিস চালু

করে নিতে হবে।*আগে করা থাকলে ও হবে।

এবার আপনার সিমে ৪০ টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে।(সার্ভিসটি চালু হলে ২৫টাকা কাটবে শুধু।

মোবাইলের ইন্টারনেট সেটিং এ গিয়ে Gp-wap একটিভ করে নিন।(মনে রাখবেন Gp-wap একটিভ না থাকলে কিন্তু লিংকে ঢুকতে পারবেন না)

তারপর মোবাইল ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখুনBackupএবংSendকরুন6000নাম্বারে

ফিরতি ম্যাসেজে একটি লিংক দিবে।

www.Mb.grameenephone.com/mobilebackup/wap

সে লিংক এ ঢুকে একটু নিচে লেখা থাকবে change password click here তখন এখানে ক্লিক করে

পার্সওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে।

পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার নিয়মঃ উদাহররণ (A2bbbbbb)

প্রথমে new password এর ঘরে A-Z এর মধ্যো বড় হাতের যে কোন একটি অক্ষর দিন।

তাপর ১-৯ এর মধ্যো থেকে একটি সংখ্যা, তারপর a-z এর মধ্যো থেকে ৬টি ছোট হাতের যে কোন অক্ষর বসিয়ে দিন

একইভাবে confrom password এর ঘরে ও আগের মত করে বসিয়ে দিন।

তারপর নিচের সাবমিট বোতামে ক্রিক করুন।

সাবমিট হওয়ার সাথে সাথে নতুন পেজ ওপেন হলে মোবাইলের লাল বোতাম চেপে কেটে বাহির হয়ে আসুন।

সাথে সাথে আপনার মোবাইলে ৩টি নতুন ম্যাসেজ আসবে।

ম্যাসেজ ওপেন করে দেখুন ৩দিন এর ইন্টারনেট এ্যাকটি ভিশন সর্ম্পেকে জানান হয়েছে।

তারপর আপনি এটিকে মডেম হিসাবে ব্যাবহার করে দেখন। আপনার ব্যালেন্স থেকে কোন টাকা কাটছে না।

Send To মেনুতে আইটেম সংযোজন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০১০ ১২:২৬:০০ PM

আমরা জদি কোন folder বা file সিলেক্ট করে Send To সাব মেনুর My documents-এ ক্লিক করি তাহলে folder বা file টি কারেন্ট ইউজার এর My documents ফোল্ডারে চলে যাবে।

কিন্তু আমরা জদি চাই এখানে আমাদের পছন্দের কোন লোকেশন সংযু্ক্ত হউক। যেন আমরা চাইলেই যখন তখন এই Send to মেনুর মাধ্যমে আমাদের সেই পছন্দের পাঠবো।সে কফেত্রে আমাদের নিচের পধ্যতি অবলম্বন করতে হবে।
।মাই কম্পিউটার বা উইন্ডোজ explorer এর মাধ্যমে C:\Documents and Settings\Personal\SendTo লোকেশনে যাব।(SendTo ফোল্ডার টি সাধারনত Hide করা থাকে।তাই SendTo লোকেশন টি খুযে বের করার আগে হিডেন ফাইল এন্ড ফোল্ডার Show করিয়ে দিতে হবে)।
।এবার যে ফোল্ডার বা প্রোগ্রামকে আমরা Send to মেনুতে সংযোজন করতে চাই তার একটি shortcut তৈরি করব।(প্রত্যাশিত ফোল্ডার টি প্রথমে Ctrl+C চেপে কপি করে, C:\Documents and Settings\Personal\SendTo ফোল্ডারে এসে মাউস এর ডান বাটন চেপে Paste Shortcut সাব মেনুতে ক্লিক করে এই Shortcut তৈরি করতে পারব)।আমি এ ক্ষেত্রে D:\Audio\Kawsar ফোল্ডার টির Shortcut তৈরি করছি।


এবার Send to মেনুতে লক্ষ করি।এখানে Send to মেনুতে Kawsar একটি নতুন মেনু সংযোজিত হয়েছে।

ধন্যবাদ সবাইকে ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।

Lock any Folder Without any Software

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , বুধবার, ১০ মার্চ, ২০১০ ৪:৪৩:০০ PM

আমরা অনেক ভাবে আমাদের পারসোনাল ফোল্ডার বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে লক করে রাখি। কিন্তু যদি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই যিদ আমাদের পারসোনাল ফোল্ডার লক করতে পারি তাহলে কেমন হয়।
নোট প্যাড ওপেন করুন, নিচের কোড গুলো লিখুন-
ren games games.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
সেভ দিয়ে, সেভ এচ টাইপে অল ফাইল সিলেক্ট করুন, ফাইলের নাম loc.bat লিখে সেভ করুণ।
ফাইলটি আপনার যে ড্রাইভের ফোল্ডার লক করবেন সেই ড্রাইবে নিয়ে যান। নোট প্যাডে যে ফোল্ডারটি লক করবেন games এর জায়গায় সে ফোল্ডারটির নাম লিখে দিন। লক.ব্যাট ফাইলটি ডাবল ক্লিক করলে আপনার ফোল্ডার টি কন্ট্রোল প্যানেলে পরিণত হবে।
আবার আনলক করবেন কিভাবে?
নোট প্যাড ওপেন করুন ren games.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} games লিখে সেভ করুন। সেভ এচ টাইপ অল ফাইল দিয়ে key.bat নাম দিয়ে সেভ করুন। ফাইলটি ওপেন করলে আবার ফোল্ডারটি আনলক হবে।

windows xpর CD/DVD driveএর context menuতে ‘Insert’ অপশন যোগ করা

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৪:৪৩:০০ PM

উইন্ডোজ এক্সপি তে default ভাবে ’Eject’ অপশন CD/DVD driveএর context menuতে দেয়া থাকে।যাতে ক্লিক করলে CD/DVD ট্রে বের হয়ে আসে।কিন্তু ’Insert’ অপশন দেয়া থাকে না এটা আমরা manually যোগ করতে পারি।এই একটা অপশন যোগ করতে পারলে আমরা CD/DVD ট্রে হাত এর সাহায্য ছাড়া খুলতে পারব।এজন্য আমাদের কে system32 folderএ একটি dll file call করতে হবে।

টি download করে নিন।তারপর extract করেন। এখানে ২টি ফাইল থাকবে CDeject.dll and CDeject.reg । এখন procedure ফলো করেন- 1. CDeject.dll -> ফাইল টি copy করেন এই folder এ X:\windows\system32 (এখানে X operating system installation drive letter, mostly C:) 2. CDeject.reg -> ফাইল টিতে ডাবল ক্লিক করেন. একটি warning message দেখতে পাবেন, accept that and ক্লিক OK. এখন CD/DVD drive এর উপর mouse right বাটন ক্লিক করে দেখেন সেখানে ‘Insert’ অপশন যোগ হয়েছে। That’s it হা হা হা

মাউসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন কী-বোর্ড

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৪:৩৩:০০ PM

গতকাল আবিস্কার করলাম আমার মাউস কাজ করছে না। পুরা ডেড। কিন্তু তাই বলে কী আমি পিসি অপারেট করবোনা? পুরানো একটা ট্রিকস ব্যবহার করে কী-বোর্ডকেই মাউসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করলাম। আমি জানি অনেকেই ট্রিকসটির সাথে পরিচিত আছেন। যারা জানেন না তারা শিখে নিতে পারেন। আমার মতো আপনাদেরও ভবিষ্যতে কাজে দিবে।
প্রথমে কী-বোর্ডের windows key প্রেস করে Control Panel>> Accessibility Options এ যান। লেফট এ্যারো কী প্রেস করে Mouse Tab আসুন। এবার Tab Key প্রেস করুন দেখবেন Use MouseKeys এর চারপাশে ডট লাইন এসেছে। এখন টিকচিহ্ন দিতে spacebar প্রেস করুন। ব্যস সব কাজ শেষ। LeftCtrl + LeftAlt +NumLock কী তিনটি একসাথে প্রেস করলে টাস্কবারের ডানদিকে মাউস পয়েন্টার দেখতে পাবেন। চিহ্নটি আসার পর NumLock কী ৮,৪,৬,২ কীগুলো প্রেস করে মাউস পয়েন্টারটি যেকোন দিকেই সরানো যায় আর ৫কী প্রেস করুন সিলেকশনের কাজে।



অনেকসময় দেখা যায় মাউস ঠিক আছে কিন্তু আপনার কী-বোর্ড কাজ করছে না। সেক্ষেত্রে কম্পিউটারে থাকা On screen Keyboard থেকে মাউস দিয়ে কী-বোর্ডের কাজ করতে পারেন। এটি পেতে হলে Start>> All programs>> Accessories>> Accessibility থেকে On screen Keyboard সিলেক্ট করুন এবং স্ক্রীনে আসা মাউস দিয়ে কী-বোর্ডের কাজ করুন।

মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin যুক্ত করুন !!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৩:৫৯:০০ PM

XP-তে মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin থাকে না । আপনি চাইলে খুব সহজেই Empty Recycle Bin যুক্ত করতে পারেন ।



এই কাজটি করার জন্য আপনাকে নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরন করতে হবে—
১)Notepad ওপেন করুন এবং এখানে নিচের লেখাগুলো কপি-পেষ্ট করুন ।

৩) এরপর EmptyRecyclebin.reg নামে ফাইলটি ডেস্কটপে Save As করুন ।
৪) ডেস্কটপে যেই Registry Key তৈরী হবে তাতে ডাবল ক্লীক করে Yes > Ok করুন ।
৫) এবার দেখুন মাউসের রাইট বাটন মেনুতে Empty Recycle Bin যুক্ত হয়েছে ।

Task Manager ডিজাবল হয়ে গেলে তা ফিরিয়ে আনবেন কিভাবে?

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৩:৫৪:০০ PM

Windows ব্যবহারকারীদের জন্য Task Manager খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টুল। কিন্তু অনেকসময় ভাইরাসের দরুন এই গুরুত্বপূর্ণ টুলটি ডিজাবল হয়ে যায়। এই Task Manager ফিরিয়ে আনার তিনটি উপায় জন্য আমি নেট ঘেটে খুঁজে পেয়েছি। আপনাদের সাথে তা শেয়ার করলাম আশা করি ট্রিকসটি সকলের জন্য ভবিষ্যতে কাজে দেবে।


সমাধান-১
Click Start, Run and type this command exactly as given below:
Better copy and paste it to be exact.
REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f
সমাধান-২
* Click Start, Run and type Regedit.exe
* Navigate to the following branch:
HKEY_CURRENT_USER \ Software \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ Policies\ System
* In the right-pane, delete the value named DisableTaskMgr
* Close Regedit.exe
সমাধান-৩
* Click Start, Run, type gpedit.msc and click OK.
* Navigate to this branch:
User Configuration / Administrative Templates / System / Ctrl+Alt+Delete Options / Remove Task Manager
* Double-click the Remove Task Manager option.
* Set the policy to Not Configured.
আমি ব্যক্তিগতভাবে সমাধান-৩ follow করি এবং এটা ভালই কাজে দেয়। Configure করা হয়ে গেলে PC restart দিন। আশা করি Task Manager ফিরে এসেছে।
Best Luck

অপসারনযোগ্য ডিস্ক থেকে রাইট প্রটেকশন দূর করুন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৩:৪৬:০০ PM

ইদানিং আমাদের পেন ড্রাইভ ও মেমোরি কার্ড ভাইরাসের কারণে রাইট প্রোটেক্ট হয়ে যায়। যার ফলে আমরা পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো ফাইল লোড করতে পারি না। আসুন দেখি কিভাবে আপনার পেনড্রাইভ থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন।
প্রথমে স্টার্ট-এ গিয়ে রান-এ ক্লিক করুন। এরপর regedit লিখে দিয়ে এন্টার চাপুন, তখন registry editor ওপেন হবে।
এবার অনুসরণ করুনঃ
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies
যদি আপনার `registry editor’তে StorageDevicePolicies না থাকে, তাহলে এখান http://www.troublefixers.com/wp-content/uploads/Miscellaneous/add.batথেকে একটি ব্যাট ফাইল ডাউনলোড করুন।
তারপর ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার রান-এ গিয়ে দেখুন StorageDevicePolicies এসেছে। তারপর Write protect এর উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার ভেলো ডাটাতে 0 লিখে দিয়ে ok করুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবং আপনার পেন ড্রাইভ পুনরায় কম্পিউটাের সংযুক্ত করুন। দেখবেন হয়তো আপনার কাজ হয়ে গেছে।
কোনো উপকার পেলে দয়া করে জানাবেন।

ব্লগস্পট অথবা ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে চ্যাটরুম যুক্ত করুন সহজেই

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১১:২১:০০ AM

আজকাল প্রায় সকল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একটি ব্লগ অথবা ওয়েব সাইট থাকে। বন্ধুদের সাথে গল্প করার জন্য ফেইসবুক বাদ দিয়ে এখন আপনার ব্লগেই যুক্ত করতে পারেন একটি চ্যাটরুম। আর বেশি ভিজিটর পেলে পিপিসি এডভারটাইজিং ব্যবহার করে টাকাও উপার্জন করতে পারেন। সবচেয়ে সহজ প্রক্রিয়ায় সাধারন মানের চ্যাটরুম তৈরির কৌশল নিয়ে লিখব। এরপর আপনারা নিজে নিজেই আরও ভাল মানের চ্যাটরুম তৈরি করতে পারবেন আশা করি।

প্রথমে www.99chats.com ওয়েব সাইটে গিয়ে Sign Up Now তে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন

পরবর্তী পেইজে আপনার ই-মেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড(ই-মেইল পাসওয়ার্ড নয়) দিয়ে Sign up বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর নিচের চিত্রের মত দেখা যাবে এবং এখানে প্রয়োজনীয় সব কিছু পুরন করতে হবে।এখান থেকে আপনি চ্যাটরুম এর আকৃতি, রঙ ইত্যাদি নির্ধারন করতে পারবেন।

এরপর Continue বাটনে ক্লিক করলে নিচের মত একটি পেইজ দেখা যাবে যেখানে চ্যাটরুম এর জন্য কোড দেয়া থাকবে। সেখান থেকে Javascript Embed কোডটি কপি করে নিন।

চ্যাটরুম এর জন্য প্রয়োজনীয় কোড পাওয়া গেছে এবং এবার এটি ব্লগে যুক্ত করার পালা।
ব্লগস্পটের জন্যঃ
আপনার ব্লগার একাউন্ট এ লগিন করে New post এ ক্লিক করুন। এবার পোস্ট এডিটরের Edit HTML এ গিয়ে Javascript কোডটি পেস্ট করুন। এবার পাবলিশ পোস্ট এ ক্লিক করে আপনার ব্লগে ঢুকলেই চ্যাটরুম দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নিক নেইম দিয়ে Join এ ক্লিক করলেই চ্যাটরুমে প্রবেশ করতে পারবেন।
ওয়ার্ডপ্রেসের জন্যঃ
ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড এ প্রবেশ করে Add New Page এ ক্লিক করুন।পেইজটির পছন্দমত একটি নাম দিন যেমনঃ www.myblog.com/chat । এবার HTML ভিউতে গিয়ে Javascript কোডটি পেস্ট করে পাবলিশ বাটনে ক্লিক করুন। এরপর ব্রাউজারে পেইজ এর এড্রেস লিখলেই আপনার চ্যাটরুম পেয়ে যাবেন।

Share this post with your facebook Friend's

Custom textarea for blogger

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , মঙ্গলবার, ৯ মার্চ, ২০১০ ৬:৫০:০০ PM

মাঝেমধ্যেই আমাদের কিছু কোড লেখার প্রয়োজন হয়, সরাসরি সেইসব কোড লেখা যায়না। তাই একটা টেক্সট বক্স হলে কেমন হয়?
কিভাবে করবেন? প্রথমে টেমপ্লেটে গিয়ে খুঁজে বের করুন

তার উপরের লাইনে লিখে দিন এই কোড -


এবারে, যেখানে এই টেক্সট বক্স দিতে চান, সেখানে এইভাবে লিখুন -




তাতে জিনিসটা দাঁড়াবে এইরকম -

ডায়াল-আপ সংযোগ নিজে নিজে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে যা করবেন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৫:৫৫:০০ PM

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে তুলনামূলকভাবে দ্রুততর গতিতে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়, এমন একটা কথা থাকলেও আজকাল সবার মধ্যে মোবাইলের মডেম ব্যবহার করে তথা ডায়াল আপ সংযোগ ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করার ঝোঁক লক্ষ্য করা যায়। এর কারণ হিসেবে বেশ কিছু বিষয়কে দেখানো যায়। প্রথমতঃ মোবাইলের মডেম ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করলে আপনার ঝামেলা কমে যায়। দ্বিতীয়তঃ তার নিয়ে টানাটানি করারও কোনো প্রয়োজন পড়ে না। তৃতীয়তঃ যখন-তখন যেখানে-সেখানে ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায়।
তবে ডায়াল-আপ সংযোগ ব্যবহারকারীদের তিক্ত অভিজ্ঞতাসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি হলো সংযোগ নিজে নিজেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া। কোনো কারণ ছাড়াই অনেক সময় সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে কাজ করতে হয়। তবে আপনি যদি কোনো ফাইল ডাউনলোড করতে দিয়ে কম্পিউটার থেকে দূরে চলে যান, তাহলে ঘণ্টাখানেক পর এসে সম্পূর্ণ ফাইল ডাউনলোড হয়ে গেছে এমনটা দেখার আশা করলেও হয়তো দেখবেন সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ডাউনলোড এখনো সম্পন্ন হয়নি। বিশেষ করে যারা ডাউনলোড করেন, তাদের জন্য এই অটো-ডিসকানেক্টের ব্যাপারটি খুবই সমস্যার সৃষ্টি করে। এছাড়াও যাদের লাইন ঘন ঘন কেটে যায়, তাদেরও পুনরায় সংযোগ নিতে নিতে মেজাজ খারাপ হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
ঠিক তেমন সমস্যারই দু’টি সহজ সমাধান নিয়ে আমরা আলোচনা করবো আজ। আপনি দু’টি ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে আপনার কম্পিউটারকে সংযোগ কেটে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কানেক্ট করে নিতে বলতে পারেন নিচের যে কোনো উপায় অবলম্বন করে। আসুন জেনে নিই সমস্যার উত্তরণে কী করা যেতে পারে।
সিস্টেম ডিফল্ট
বাড়তি কোনো ঝামেলায় না গিয়ে সরাসরিই আপনি আপনার কম্পিউটারের সেটিংসে পরিবর্তন এনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে রিকানেক্ট করার ব্যবস্থা করতে পারেন। এ জন্য সিসট্রে (সিসটেম ট্রে) থেকে আপনার সচল ডায়াল আপ সংযোগটির নেটওয়ার্ক আইকনে কিক করুন। যে বক্সটি আসবে, সেখান থেকে প্রপার্টিজ-এ কিক করুন। নতুন আরেকটি অপশন বক্স আসবে। এবার আপনি ‘অপশনস’ ট্যাবটি সিলেক্ট করুন। নিচের মতো একটি ট্যাব আসবে। সেখানে খুঁজে দেখুন ‘রিডায়াল ইফ কানেকশন ড্রপস’ নামে একটি চেকবক্স আছে। চেকবক্সটিতে টিকচিহ্ন দিয়ে দিন। ওকে দিয়ে বেরিয়ে আসুন।

এরপর সেটিংসগুলো সক্রিয় করতে ইন্টারনেট সংযোগটি একবার বিচ্ছিন্ন করে পুনরায় কানেক্ট করুন। ব্যস, আপনার কাজ শেষ। এবার আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন যে, বারবার সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও আপনাকে কষ্ট করে ডায়াল করতে হবে না। সিস্টেম নিজেই পুনরায় সংযোগ গ্রহণের কাজটি করে নিবে।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে
উপরের উপায়টি বেশ কাজের যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি শুধু সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়া নিয়ে চিন্তা করছেন। যদি আপনি ডাউনলোড দিয়ে থাকেন, তাহলে উপরের পদ্ধতিটি আপনার ইন্টারনেট সংযোগ পুনঃবহাল করে দেবে ঠিকই, তবে ডাউনলোডের কাজ পুনরায় শুরু করবে না। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন পড়বে খুবই ছোট একটি সফটওয়্যার ‘রিকানেক্ট’-এর।



রিকানেক্ট মূলত সিস্টেম ডিফল্টের মতোই কাজ করে। এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবেই দ্রুততম সময়ে সংযোগ নেবে, যার ফলে ডাউনলোডের কাজ থেমে যাবে না। তাই সিস্টেম ডিফল্ট কাজে না আসলে রিকানেক্ট নামের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখান থেকে।

টাস্ক ম্যানেজার ছাড়াই এক ক্লিকে বন্ধ করুন হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৫:৪৬:০০ PM

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর বিভিন্ন বিরক্তিকর সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হল প্রোগ্রাম রেসপন্স না করা অর্থাৎ হ্যাং হয়ে যাওয়া। র‌্যাম এর স্বল্পতা, ভাইরাস, নিম্নমানের প্রোগ্রাম ডিজাইন ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে এই সমস্যা হতে পারে। যখন কোন সফটওয়্যার হ্যাং হয়ে যায় তখন আমরা সাধারনত Alt+Ctrl+Del চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করে সেই সফটওয়্যার বন্ধ করে থাকি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে টাস্ক ম্যানেজার খুলতেও যথেস্ট সময় লাগে, কারন এটি শুধু সেই হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম নয় বরং আরও অনেক কিছু নিয়ে লোড হয়। আর তাই টাস্ক ম্যানেজার ওপেন না করে এক ক্লিকে হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করে দিলে কেমন হয় ? দেখা যাক এটি কিভাবে করা যায়।
প্রথমে ডেক্সটপে রাইট ক্লিক করে new > shortcut সিলেক্ট করুন।


এবার একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে যেখানে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন জানতে চাইবে। সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।
taskkill.exe /f /fi “status eq not responding”

শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন।

ব্যাস কাজ শেষ। এখন কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেলে শুধু এই শর্টকাটে ডাবল ক্লিক করলেই সেই প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে যাবে। টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করার আর কোন ঝামেলা থাকল না।

ফায়ারফক্সের গতি বাড়ান খুব সহজেই

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৫:১৭:০০ PM

বাংলাদেশের স্লো ইন্টারনেটের কারনে আমরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। এজন্য আমরা অনেকেই Opera ব্রাউজারের Turbo ব্যবহার করে থাকি। তবে অনেকেই হয়তো খেয়াল করেননা যে, Opera ব্রাউজারের Turbo ব্যবহারের ফলে যারা ১ গিগাবাইট বা ৩ গিগাবাইট এর মত লিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তারা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। কারন Turbo ব্যবহারের ফলে ইন্টারনেট খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
কিন্তু আমরা চাইলে কোন ঝামেলা ও অ্যাডিশনাল সফটওয়্যার ছাড়া খুব সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারি। এজন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র Mozilla Firefox ইন্টারনেট ব্রাউজার এবং মাইক্রোসফট উইন্ডোজের যে কোন অপারেটিং সিস্টেম। তবে ফায়ারফক্সের সর্বশেষ ভার্সনগুলো থাকলে ভাল হয়।


খুব সহজেই ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর পদক্ষেপ সমূহঃ-
১. প্রথমে Mozilla Firefox ব্রাউজারটি Open করুন।
২. এবার Address Bar -এ যেয়ে about:config লিখে Enter করুন।
৩. এরপর একটি Warning Messsage দেখাবে। সেখানে I’ll be careful -এ দিয়ে Enter করুন।
৪. এরপর about:config -এর Page টি আসবে। সেখানে Filter এ Pipelining লিখে Search দিন অথবা
Pipelining এর অপশনগুলো খুজে নিন।
৫. এবার সেখান থেকে network.http.pipelining -এর Value পরিবর্তন করে false থেকে true করে দিন
এবং network.http.pipelining.maxrequests -এর Value পরিবর্তন করে 4 থেকে 10 করে দিন।
৬. লক্ষ্য রাখতে হবে যে network.http.pipelining.maxrequests -এর Value কখনোই 10 এর
বেশি দেয়া যাবেনা। সেক্ষেত্রে ফায়ারফক্স ফ্রিজ হবার সম্ভাবনা থাকে।
৭. এবার ফায়ারফক্স এর File এ যেয়ে Exit দিন।
৮. তারপর আপনার ইন্টারনেট কানেকশন ম্যানেজার -এ যান।
৯. সেখান থেকে আপনার default connection অর্থাত আপনি যে connection টি ব্যবহার করেন, তার Properties এ যান।
১০. সেখানে প্রথমেই থাকা General ট্যাব এর Configure -এ ক্লিক করুন।
১১. এবার Maximum speed (bps) পরিবর্তন করে সর্বোচ্চ মান অর্থাত 921600 -এ দিয়ে OK দিয়ে
বেড়িয়ে আসুন।
১২. তারপর আপনার কম্পিউটারটি Restart করুন।
এবার আপনি নিজেই Mozilla Firefox এর সাহায্যে ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে দেখুন গতি কতটা বেড়েছে!

শীঘ্রই আইপি এড্রেস পরিবর্তিত হতে চলেছে

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১২:২৬:০০ PM

আইপি এড্রেস কি সেটা আপনারা জানেন। আইপি এড্রেস বলতে বেশিরভাগ মানুষই চেনে 172.16.141.88 জাতীয় একটি সংখ্যা। যে পদ্ধতিতে নির্ধারন করা হয় এই আইপি এড্রেস, তাতে আমরা যে পরিমান আইপি পেয়েছিলাম তা অনেকদিন আগেই শেষ হয়ে যেতো, কিন্তু সুচিন্তিত IPv4 পদ্ধতিতে আমরা অনেক বছর ধরেই আইপি এড্রেস ফুরিয়ে যাওয়ার সমস্যা এড়িয়ে যেতে পেরেছি। কিন্তু এখন আর বেশিদিন সম্ভব হবেনা এই জাতীয় আইপি এড্রেস ব্যবহার করা, কারন ফুরিয়ে আসছে অবশিষ্ট আইপি এড্রেস ভাণ্ডার, অবশিষ্ট মাত্র ১০%!
আইপি এড্রেসের মাধ্যমেই বিশ্বের অগনিত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এবং প্রতিটি ডিভাইসের আছে ইউনিক আইপি এড্রেস নম্বর। দিনে দিনে বেড়ে চলেছে নানাবিধ ডিভাইসের সংখ্যা, প্রয়োজন আরো আরো অনেক আইপি এড্রেস। বিশ্বের প্রধান ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার সংস্থাগুলি চিন্তিত হয়ে পড়েছে, কারন এই হারে চললে অল্পদিনের মধ্যেই নতুন আইপি এড্রেস দেওয়া সম্ভব হবেনা আর।
এর অর্থ কি হতে পারে? অত্যন্ত সরল ভাবে বলতে হলে, ধরা যাক আপনার আমার কমপিউটার, অন্যজনের আইফোন, কারো ওয়েব সার্ভার ইত্যাদি মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১০০'টি ডিভাইস ইন্টারনেটে যুক্ত হয়ে আছে। এখন যদি আইপি এড্রেস ফুরিয়ে যায়, তাহলে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়বে এই সংখ্যাটি। আমরা আগামী দিনে আরো ডিভাইস কিনলেও একসাথে সবগুলি ইন্টারনেটে যুক্ত করতে পারবোনা কারন আইপি এড্রেস নেই।
তাহলে উপায় কি? অবশ্যই আইপি এড্রেস বাড়াতে হবে, তাইনা? কিন্তু সেটা কি এতোই সহজ হবে? চিন্তিত টেকিরা জানাচ্ছেন যে এই সমস্যাটি Y2K সমস্যার চেয়েও অনেক গুণ বেশী মাত্রায় হতে চলেছে এবং চিন্তার যথেষ্ট কারন আছে। আচ্ছা, ভেবে দেখুন তো, আমাদের মোবাইল নম্বর ১০ কিম্বা ১১ সংখ্যার, তাইনা? মানুষ আরো আরো বেশি মোবাইল ফোন নিতে থাকলে একদিন এটাই প্রায় ১৫ থেকে ২০ সংখ্যার নম্বর হতে পারে। এতোবড় নম্বর মনে রাখাই অসম্ভব হতে পারে অনেকের পক্ষে। কিন্তু উপায় নেই, প্রয়োজন হলে তাই করতে হবে, এবং আইপি এড্রেসের বেলাতেও একই যুক্তি প্রযোজ্য।
আপনারা এখন আইপি এড্রেস বলতে চেনেন 172.16.141.88 মতো একটি সংখ্যা, তাইনা? কেমন লাগবে যখন আগামীদিনে আসবে এমন ধরনের আইপি এড্রেস যেটা দেখতে অনেকটা এইরকম হবে 3FFE:F200:0234:AB00:0123:4567:8901:ABCD। এখন 32-bit'এর বদলে আসবে 128-bit - শীঘ্রই। কেউ আপনাকে জিজ্ঞেস করলে যতো সহজেই এখন বলে দিতে পারেন নিজের আইপি এড্রেস, তখন কি আর পারবেন এতো সহজে বলতে? কিন্তু উপায় নেই, এখন থেকেই প্রযুক্তিপ্রেমীরা এই বিষয়ে জেনে নিতে চেষ্টা করুন কারন এমন ধরনের আইপি এড্রেস আসতে আর বেশি দেরী নেই কিন্তু!

ওয়েব টেম্পলেট ডিজাইন সফটওয়্যার -ATISTEER

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১১:৪৪:০০ AM

আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম।আজকে যে বিষয় নিয়ে টিউন করব তা web টেম্পলেট সম্পর্কিত।টিউনার প্রায় সবারই web সাইট আছে।
কিন্তু web সাইট এ যে টেম্পলেট আছে তা ইউনিক না।কারো হয়তো ইউনিক আছে।তবে মাক্সিমামেরই তা বিভিন্ন সাইট থেকে ফ্রী নেয়া।
আজকে টেম্পলেট তৈরি করার যে সফটওয়্যার কথা বলবো তা হ্ল ATISTEER । এ softwareটির গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস যেমন সুন্দর ব্যবহারে ও তেমনি
ইউজার ফ্রেন্ডলি। ATISTEER দিয়ে আপনি ব্লগার,ওয়ার্ডপ্রেস,জুমলার টেম্পলেট তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই।










সফটওয়্যারটির ডেমো দেখতে হলে এখানে ক্লিক করুন

ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

ক্রাক ডাউনলোড করুন এখান থেকে । ক্রাক ভাইরাস মুক্ত । আমি kasperskey internet security দিয়ে স্ক্যান করে দেখেছি।
আর আমার presentation খুব ভাল না। সেজন্য দুঃখিত।

হয়ে যান PREMIUM ACCOUNT এর মালিক !!!!!!!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , সোমবার, ৮ মার্চ, ২০১০ ৪:৩৫:০০ PM

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আপনাদের দোয়ায়।
আমার আজকের টিউন হল PREMIUM ACCOUNT নিয়ে। যারা Rapidshare কে ভয় পান তাদেরকে বলছি আর কোন ভয় নেই। আপনাদের সবার জন্য একটা PREMIUM ACCOUNT নিয়ে এসেছি যাতে Rapidshare সহ আরও যেসব সাপোর্ট করে তা হলঃ
* Rapidshare

* Hotfile

* Megaupload

* Megashares

* Easy-Share

* Megavideo

* Netload ইত্যাদি।

এখন বলি কিভাবে এসব সাইট থেকে Free ডাউনলোড করতে পারবেন।
প্রথমে যান এখানে
তারপর লগ ইন করুন
username: public
password: public


লগ ইন করার পর নিচে দেখুন Download লিখা আছে। ঐখানে click করুন। এখন আপনি যা ডাউনলোড করতে চান তার লিঙ্কটা এখানে paste করুন। তারপর DOWNLOAD এ click করুন। এরপর কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। তারপর আপনি একটা লিঙ্ক পাবেন যা browser বা IDM এ paste করুন আর মজা দেখুন। ব্যস কাজ শেষ। এভাবেই আপনি যা খুশি ডাউনলোড করুন কোন ওয়েটিং টাইম ছাড়াই এবং Resume support সহ :P । তবে একটা কথা এক দিনে আপনি Rapidshare থেকে দশবার ডাউনলোড করতে পারবেন আর বাকি গুলা দিনে যত খুশি ততোবার।
আশা করি সবাইর কাজে লাগবে।
সমস্যা হলে জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Hotfile Premium Account এখন সত্যি আপনার!!!(Believe it or not)

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৪:০১:০০ PM

সত্যি বলছি এখন আপনিও হয়ে যাবেন প্রিমিয়াম Account এর মালিক। আমি আজকে আপনাদের ৫টি Hotfile Premium Account দিব যা কাজ করে।
তাহলে আর দেরি কেন। Full speed এ যেকোন কিছু ডাউনলোড করুন Hotfile থেকে কোন ওয়েটিং টাইম ছাড়াই এবং Resume সাপোর্ট সহ :D । আর Premium Account গুলো চাচ্ছেনতো?নিচের ছবি দেখুন।

আর হ্যা কেউ password পরিবর্তন করতে যাবেন না দয়া করে। মনে রাখবেন “অতি লোভে তাতী নষ্ট”।
আশা করি কোন সমস্যা হবে না। আর হলে আমিতো আছি। ;)
সবার যদি কাজে লাগে তাহলেই আমার এই টিউন্স সার্থক হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

পিসি চালু করুন এখন আরও দ্রুত গতিতে, ১৫ সেকেন্টের কম সময়ে !!!

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ১২:০০:০০ PM

সবাইকে স্বাগতম আমার আজকের টিউনিং পেজে। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদেরকে দ্রুত পিসি চালু করার জন্য একটি টিপস দিব। সাভাবিক ভাবে পিসি দ্রুত চালু হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে প্রোসেসর, ram এবং সিসটেমের উপর। তবে যাদের এগুলো তেমন একটা উন্নত নয় তাদের ক্ষেত্রে এটি বেশ কাজের বলে আমি মনে করি।



১। প্রথমে Start থেকে Run এ ক্লিক করুন ।
২। Regedit লিখুন এবং ok করুন।
৩। এখন HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control থেকে ContentIndex তে ক্লিক করুন।
৪। Startup Delay টি খুজে বের করুন এবং Double ক্লিক করুন।
৫। এখন Decimal এ ক্লিক করুন।
৬। ভেলু 4800000 এর পরিবর্তে 40000 বসিয়ে দিন।
৭। এখন Registery Editor বন্ধ করে পিসি Restart করুন। ব্যাস কাজ কমপ্লিট…

আসা করি আমার এই ছোট্ট টিপসটি আপনাদের কাজে লাগবে। আর ভাল লাগলে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
সবাই ভাল থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন এই শুভ কামনায় আপনাদের

সিএসএস (CSS) ১০টি টিপস দেখুন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , রবিবার, ৭ মার্চ, ২০১০ ৫:৫৯:০০ PM

১. শর্ট হ্যান্ড কোডিং
কোড লিখুন শর্ট হ্যান্ডে এতে দ্রুত কাজ হয় যেমন-

/* MARGIN */
h1 {margin:1em 0 2em 0.5em;}

h1 {margin-top:1em;
margin-right:0;
margin-bottom:2em;
margin-left:0.5em;
}

/* BORDER */
h1 {border:1px solid #000;}

h1 {border-width:1px;
border-style:solid;
border-color:#000;
}

/* BORDER WIDTH */
h1 {border-width:1px 2px 3px 4px;}

h1 {border-top-width:1px;
border-right-width:2px;
border-bottom-width:3px;
border-left-width:4px;
}

/* BACKGROUND */
div {background:#f00 url(background.gif) no-repeat fixed 0 0;}

div {background-color:#f00;
background-image:url(background.gif);
background-repeat:no-repeat;
background-attachment:fixed;
background-position:0 0;
}

/* FONT */
h1 {font:italic small-caps bold 1em/140% "Lucida Grande",sans-serif;}

h1 {font-style:italic;
font-variant:small-caps;
font-weight:bold;
font-size:1em;
line-height:140%;
font-family:"Lucida Grande",sans-serif;
}

/* LIST STYLE */
ul {list-style:square inside url(image.gif);}

ul {list-style-type:square;
list-style-position:inside;
list-style-image:url(image.gif);
}

/* OUTLINE */
h1 {outline:#f00 solid 2px;}

h1 {outline-color:#f00;
outline-style:solid;
outline-width:2px;
}


২. classএবং id ‘র সঠিক ব্যবহার পদ্ধতি

id প্রকাশের ক্ষেত্রে # এবং class প্রকাশের ক্ষেত্রে . ব্যবহৃত হয়। এর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করুন।

৩. টেবিলের ব্যবহার ভুলে যান

টেবিল ব্যবহারের অনেক গুলো অসুবিধা আছে যা পরে বলবো। আপাতত: জেনে রাখুন,টেবিল অনেক স্লো এবং এর ব্যাবহারে চেয়ে div ব্যাবহার করুন।
৪. সিএসএস টুলের ব্যবহার

সিএসএস ভুলগুলো শুধরে নিন নিচের টুলগুলো ব্যবহার করে।



FireFox Web Developer, DOM Inspector, Internet Explorer Developer Toolbar

৫. !important এর ব্যবহার

আপনার মনে হতে পারে কোন কোড পরিবর্তনে সমস্যা হতে পারে সেই কোডের সাথে জুরে দিন !important ঠিক এইভাবে-
.page { background-color:blue !important; background-color:red;}
৬. সিএসএস দিয়ে ফর্ম ডিজাইন করা

সিএসএস দিয়ে ফর্ম ডিজাইন করুন
৭. লিঙ্ক ও টেক্সট বক্সের হাইলাইট বন্ধ করুন

a, input {
outline:none;
}
৮. লিঙ্কের সৌন্দর্য বর্ধনের ব্যবস্থা করুন

নিচের মতো করে লিংকের ডিজাইন করুন
a:link {
color: #000;
text-decoration: underline
}
a:visited {
color: #666;
}
a:hover {
color: #333;
text-decoration: none;
}
a:active {
color: #333;
text-decoration: none;
}

a, input {
outline:none;
}
৯. একসাথে কোডিং করুন যেমন-

h1, h2, h3, h4, h5, h6 {
font-family:arial;
margin:0.5em 0;
padding:0;
}
১০. সিএসএস এর উপর অনলাইনে পড়ালেখা করুন

পড়ালেখার নাকি বিকল্প নেই । তাই পড়ালেখা করুন নিচের সাইটগুলো দেখুন


CSS Remix

CSS Reboot

CSS Beauty

CSS Elite

CSS Mania

CSS Leak

ভার্চুয়াল মেশিনঃ একসাথে একই সময়ে দুইটি অপারেটিং সিস্টেম চালান আপনার পিসিতে

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ১১:১৫:০০ AM

ডুয়েল বুটিং এর সাথে আমাদের প্রায় সবারই পরিচয় আছে।একই পিসিতে দুই ড্রাইভে দুই অপারেটিং সিস্টেম,কম্পিউটার চালুর সময় ঠিক করে দিতে হয় কোনটি দিয়ে কোনটি দিয়ে পিসি রান করাবেন আপনি।কিন্তু এতেও অনেকে সন্তুষ্ট থাকতে পারেন না।কেননা আপনি হয়তো উইন্ডোজ সেভেন বা ভিসতা ব্যবহার করেন কিন্তু প্রোগ্রাম কম্পাটিবিলিটির কথা চিন্তা করে এক্সপিও রেখেছেন কম্পিউটারে,কিন্তু এক্সপি চালালে ইন্টারনেট নেই কিংবা এক্সপিতে নেই লেটেস্ট ড্রাইভার আপডেট যা কিনা সেভেনে পেতেন।মানে একটি অভাব পূরণ হলে আরেকটি অভাব তৈরি হয়ে যাচ্ছে নিজে থেকেই।লিনাক্স ডুয়েল বুটিং-এর ক্ষেত্রেও একই অবস্থা।অনেকে একসাথে ৩টি অপারেটিং সিস্টেমও ব্যবহার করেন সে প্রসংগে আর যাচ্ছি না।

এ ধরনের সমস্যায় আপনি একটা কথাই ভাবেন-ইশ!যদি দুইটা অপারেটিং সিস্টেমই একই সময়ে একই পিসিতে চালানো যেত!অনেক ভাল হতো! হ্যা পাঠক আপনার সেই স্বপ্ন কিন্তু এখন আর স্বপ্ন না।ঠিক এখন হবে না শব্দটা,আসলে অনেক আগে থেকেই এটি করা সম্ভব।কিন্তু অজ্ঞতার জন্য আমরা এই অতি সহজ কাজটা করতে পারিনি আজো।আজ আপনাদের সেই অজ্ঞতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে একসাথে দুই অপারেটিং সিস্টেম চালানোর নাড়ী-নক্ষত্র জানিয়ে দিব।

শুনতে কি একটু অস্বাভাবিক ঠেকছে?কেন বলুন তো?অপারেটিং সিস্টেম আসলে কি?একটা সফটওয়ার বা প্রোগ্রাম তাই না?তাহলে একটা অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরতো আরেকটা চালানোই যেতে পারে।খুব সহজ তাই না?সহজ কিংবা কঠিন বলতে পারব না,শুধু এটাই বলব দুইটা সিস্টেম একসাথে চালাবার সহজতম উপায়টাই এবার আপনাদের শেখাব আমি।অভিজ্ঞরা এতোক্ষণে নিশ্চয়ই ধরে ফেলেছেন আমি কিসের কথা বলছি,হ্যা পাঠক-ভার্চুয়াল মেশিনের কথাই বলা হচ্ছে। সোজা বাংলায় একটাকে প্রধান অপারেটিং সিস্টেম ধরে সেটার ভেতর এপ্লিকেশন হিসেবে আরেকটা অপারেটিং সিস্টেম গেস্ট হিসেবে চালানোটাই ভার্চুয়াল মেশিনের মূল মন্ত্র।

আর নিঃসন্দেহে পিসিতে ভার্চুয়াল মেশিন চালাবার জন্য ভিএমওয়ার প্লেয়ার হচ্ছে সবচেয়ে সহজ এবং অন্যতম কার্যকর পন্থা।উইন্ডোজের যেকোন ভার্সন,লিনাক্স কিংবা ক্রোম- ভিএমওয়ার প্লেয়ার-এর কম্পাটিবিলিটি নিয়ে ভাবতে হবে না আপনাকে।২০০টির মতো অপারেটিং সাপোর্ট করে এই ভিএমওয়ার প্লেয়ার ।আর উইন্ডোজ সেভেনের এক্সপি মোডের চেয়েও এখানে আপনি অনেক ভালভাবে কাজ করতে পারবেন নিঃসন্দেহে এই কথা বলা যায়।এখন কথা না বাড়িয়ে কাজ শুরু করে দেই।আমি উইন্ডোজ সেভেনে কিভাবে উইন্ডোজ এক্সপি গেস্ট হিসেবে ইন্সটল করবেন তার উপায় বলব এখানে।অন্য যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।আশা করি বুঝতে কোন সমস্যা হবে না।

>> প্রথমেই দেখতে হবে আপনার পিসি ভার্চুয়াল পিসি রান করানোর যোগ্যতা রাখে কিনা।আমি মূলত পিসির কনফিগারেশনের কথা বলছি।কিভাবে বুঝবেন?ধরছি আপনার মূল অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৭,আর আপনি চাচ্ছেন গেস্ট হিসেবে এক্সপি ইন্সটল করতে।এখন উইন্ডোজ এক্সপির আর সেভেন আলাদা আলাদা কনফিগারেশন যোগ করুন।বিশেষত র‌্যাম,২ গিগাবাইট র‌্যাম ছাড়া ভার্চুয়াল মেশিনের আশা করবেন না।কেননা এই সিস্টেমে পুরো প্রেশারটাই যাবে র‌্যামের উপর দিয়ে।আর প্রসেসরও ন্যূনতম কোর ২ ডুয়ো হওয়া উচিত।আর ভিএমওয়ার প্লেয়ার আপনার সি ড্রাইভে আলাদা ১৫০ মেগাবাইট স্পেস নিবে।

>> প্রথমেই ভিএমওয়ার প্লেয়ারটি ডাউনলোড করে নিন।এর সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে ৩.০.০ আর সাইজ ৯০ মেগাবাইটের মতো।

ডাউনলোড

>> ইন্সটলার ফাইলটি রান করান।ইন্সটলেশন ঠিকভাবে শুরু হলে এমন উইন্ডো দেখবেন।

>> এরপর নেক্সেটে গিয়ে কোথায় ইন্সটল করবেন তা দেখিয়ে দিন।নেক্সেটে গেলে ইন্সটলেশন শুরু হবে।অপেক্ষা করুন।


>> সফলভাবে ইন্সটলেশন শেষ হলে ভিএমওয়ার প্লেয়ার রিস্টার্ট চাইবে।পিসি রিস্টার্ট করুন।

>> রিস্টার্ট হবার ডেস্কটপেই ভিএমওয়ার প্লেয়ার-এর আইকনটি দেখতে পাবেন।এতে ক্লিক করে প্লেয়ারটি চালু করুন।

>> লাইসেন্স এগ্রিমেন্ট ইয়েস করুন।

>> এবারে ভিএমওয়ার প্লেয়ার-এর হোমপেজ দেখতে পাবেন।বামে রয়েছে ইন্সটল করা ভার্চুয়াল মেশিনের লিস্ট(যা এই মুহুর্তে ফাঁকা) আর ডানে বিভিন্ন অপশন।আর উপরেও মেনুবারে যাবতীয় অপশন ও হেল্প ফাইল আপনি পাবেন।

>> আমরা এখন নতুন ভার্চুয়াল মেশিন তৈরি করব।এর আগে হার্ডড্রাইভের একটি ড্রাইভ পুরো ফাঁকা করে এনটিএফএস ফরম্যাটে নিয়ে নিন।সেটাই সবচেয়ে সুবিধাজনক ও নিরাপদ হবে।Create a New Virtual Machine-এ ক্লিক করুন।

>> এবারে ইন্সটলার ফাইলটি দেখিয়ে দিন।আপনি চাইলে অপারেটিং সিস্টেমের সিডি/বা ডিভিডি ড্রাইভে ঢুকিয়ে সেখান থেকে অথবা সরাসরি অপারেটিং সিস্টেমের আইএসও ফাইল দেখিয়ে সেখান থেকেও নতুন গেস্ট অপারেটিং সিস্টেম ইন্সতল করে নিতে পারবেন।পদ্ধতি নির্বাচন করে নেক্সটে যান।এই অবস্থাতেই ভিএমওয়ার প্লেয়ার আপনার গেস্ট অপারেটিং সিস্টেমের ফাইলটি ডিটেক্ট করে নাম নাম


>> উইন্ডোজের সিডি কী,উইজারনেম ও পাসওয়ার্ড প্রবেশ করান।

>> এবারে ভার্চুয়াল মেশিন(অপারেটিং সিস্টেম)-এর নাম ও তা কোথায় ইন্সটল করবেন তা দেখিয়ে দিন।

>> ভিএমওয়ার প্লেয়ার জানতে চাইবে ভার্চুয়াল মেশিনের জয়ন আপনি সর্বোচ্চ কতটুকু হার্ডডিস্ক স্পেস দিবেন সেটা।কাজের ব্যপ্তী এবং আপনার হার্ডডিস্কের অবস্থা বুঝে এটি ঠিক করুন।উইন্ডোজ এক্সপি গেস্ট হলে ৫ গিগাবাইট যেমন যথেষ্ঠ আবার ভিসতার জন্য কিন্তু ১৫ গিগাবাইট লাগবে।আবার আপনি যদি গেস্ট সিস্টেমে বড় কোন প্রোগ্রাম চালাতে চান সেটির স্পেস-এর কথাও মাথায় রাখুন।

>> এবারে ফাইনাল স্টেজ।আপনার ভার্চুয়াল মেশিনের যাবতীয় তথ্য এখন দেখতে পাবেন।আর এতে কিকি ডিভাইস থাকছে তাও দেখতে পাবেন।সাধারনত ডিফল্টভাবে সাউন্ট,ল্যান,সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ সবই এখানে অন্তর্ভুক্ত হবে।

>> এখানে Customize Hardware-এ ক্লিক করুন।প্রথমেই দেখবেন র‌্যাম।এখানে ভিএমওয়ার প্লেয়ারই আপনাকে গেস্ট-এর মিনিমাম ডিমান্ড,রিকমান্ডেড ডিমান্ড এবং আপনার সিস্টেমের টোটাল র‌্যামের পরিমান জানাবে।বামে হার্ডওয়ার লিস্টে ক্লিক করে প্রতিটির সেটিং এবং তা প্রতিবারই ভার্চুয়াল মেশিনের সাথে চালু হবে কিনা বা কিভাবে কাজ করবে তা ঠিক করে দিন।মনে রাখবেন ভার্চুয়াল মেশিনে সাচ্ছন্দের সাথে কাজ করার জন্য আপনার পিসির হার্ডওয়ার বুঝে এইসব অপশন ঠিক করাটা খুবই জরুরি।কাজ শেষ করে Finish-এ ক্লিক করুন।

>> ভিএমওয়ার প্লেয়ার-এর মেইন মেনুতে ফিরে আসবেন এখন আপনি।Play virtual machine-এ ক্লিক করুন।

>> উইন্ডোজ এক্সপি ইন্সটলেশন শুরু হবে।শুধু মাথায় রাখু সাধারনভাবে যেভাবে যতক্ষন ধরে এক্সপি ইন্সটল হয় এখানেও ভিএমওয়ার প্লেয়ার-এর ভেতর এখন ঠিক তাই হবে।সুতরাং ধৈর্য্য করে কাজ করে যান।ফরম্যাট,কপি,লোডিং,সেটআপ সবই দেখতে পাবেন।


>> কাজ হলে আপনি চাইলে ভিএমওয়ার প্লেয়ার দিয়ে অথবা যেখানে গেস্ট অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করেছেন সেখানে গিয়েও ভার্চুয়াল মেশিন রান করাতে পারেন।ব্যস আর কি!এবার একসাথে উপভোগ করুন দুইটি অপারেটিং সিস্টেম।

আশা করছি সবারই কাজে আসবে লেখাটি।যেকোন সমস্যা হলে এখানে তা আমাকে জানান

কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভিন্ন সমস্যার সমাধান- পর্ব ৪: যেসব ব্যাপার মাথায় রাখবেন

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar , রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ৭:১৮:০০ PM

জেনে রাখুন পিসির কনফিগারেশন
কম্পিউটারের যে কোনো সমস্যা আর হার্ডওয়্যারের সমস্যাতো তো বটেই সবার আগে আপনার প্রয়োজন পড়বে পিসির কনফিগারেশন অর্থাৎ প্রসেসর, র‌্যাম, মাদারবোর্ড, হার্ডডিস্ক, সাউন্ড কার্ড, এজিপি কার্ড কোনটি কোন কোম্পানির কি মানের তা জানার। দেখা যায় যে বেশিরভাগ মানুষই অন্য কারো সহায়তা বা দোকানির পরামর্শে কম্পিউটার কেনেন এবং পরে যখন কোনো সমস্যায় পড়ে অন্য কারো দারস্থ হন তখন আর কনফিগারেশন বলতে পারেন না। এতে সমাধানকারীকে অতিরিক্ত ঝামেলায় পড়তে হয়। এই তথ্যগুলো তাই জেনে নিয়ে দরকার পড়লে লিখে রাখুন। তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সমাধানকারীর জন্য সমস্যার কারণ খুঁজে পাওয়াটা সহজ হয়ে যায়।

এই বেসিক কনফিগারেশনগুলো জানতে বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে জেনারেল ট্যাব থেকে জেনে নিতে পারবেন প্রসেসর, র‌্যাম ও অপারেটিং সিস্টেম সংক্রান্ত তথ্য। গ্রাফিক্স বা ডিসপ্লে প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে ইনফরমেশন থেকে জানতে পারবেন গ্রাফিক্সকার্ড সংক্রান্ত তথ্য। আর অনেকক্ষেত্রেই কম্পিউটার কেনার ক্যাশমেমোতেই এসব বিস্তারিত লিখা থাকে। আরেকটি কাজ করতে পারেন। কোনো অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীর সহায়তায় জেনে নিতে পারেন তথ্যগুলো। যেভাবেই যাই জানুন না কেন তা ভালোভাবে লিখে যত্নসহকারে রেখে দিন।
বিল্ট ইন মানে কি?
এখন প্রায় সব কম্পিউটারেই বিল্টইন কিছু না কিছু থাকেই। যেমন- এজিপি কার্ড, সাউন্ড কার্ড, ল্যান কার্ড ইত্যাদি। বিল্টইন অর্থ এই হার্ডওয়্যারটি আপনার মাদারবোর্ডে দেয়াই আছে। আপনি আলাদা না কিনে এটি দিয়েই কাজ চালাতে পারেন। কিন্তু কথায় আছে সস্তার দশ অবস্থা। কোম্পানি বা দোকানি যতই গলা ফটাক না কেন এটা বুঝতে খুব বেশি বুদ্ধিমান হবার দরকার পড়ে না যে, পারফরমেন্সে বিল্টইন হার্ডওয়্যারটি কখনই স্বতন্ত্র হার্ডওয়্যারের সমকক্ষ হতে পারে না। তবে যারা সাধারণ বা মাঝারি মানের ব্যবহারকারী তাদের জন্য বিল্টইন সাউন্ড বা এজিপি কার্ডই যথেষ্ঠ। আর বিল্টইন ল্যান কার্ড দিয়ে সমস্যা ছাড়াই কাজ চালাতে পারেন। তবে একটা কথা। যারা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট লাইন নেন তাদের সবার ল্যান কার্ডের ফিজিকাল বা ম্যাক এড্রেস কিন্তু সংশ্লিষ্ট আইএসপি নিয়ে রেকর্ড করে রাখে।ফলে মাদারবোর্ডে কোনো সমস্যা হলে নেট লাইন নিয়ে বিপদে পড়বেন আপনি। এক্ষেত্রে আইএসপি’র শরণাপন্ন আপনাকে হতেই হবে। আর আলাদা ল্যানে যে বাড়তি সুবিধা একই কারণে পাবেন তা হচ্ছে এটি অন্য পিসিতে লাগিয়ে একই নেট কানেকশন কাজের সময় ব্যবহার করতে পারবেন আপনি।

আর বিল্টইন সাউন্ড কার্ড বা এজিপিতে সমস্যা হলে তা বেশ বিড়ম্বনাকর। অনেকক্ষেত্রে মাদারবোর্ডের উপরই চাপটা পড়ে বেশ জটিলাকার ধারণ করে। তবে মনে রাখবেন, বিল্টইন এজিপি মানেই এটি আপনার সিস্টেম থেকে র‌্যাম শেয়ার করে। তাই বিল্টইন এজিপি ব্যবহার করলে বাড়তি র‌্যাম লাগানোটাই ভালো। নাহলে সিস্টেম স্লো হয়ে যাওয়া বা হ্যাং করাসহ অনেক সমস্যাই হতে পারে আপনার।একটা সহজ পয়েন্ট উল্লেখ করি।ক্রিয়েটিভের ভালোমানের সাউন্ড কার্ডের দাম ৪০০০ টাকার উপরে,এনভিডিয়ার ৯৬০০ জিটি ১ গিগাবাইট র‌্যামবিশিষ্ট এজিপির দাম ১৫০০০ টাকা।আর সুপার-ডুপার সাউন্ড(!),১৭৫৮ মেগাবাইট পর্যন্ত এজিপি বিশিষ্ট মাদারবোর্ড আপনি ৭০০০ টাকাতেই পাবেন!!আর কিছু বলতে হবে?
পাওয়ার,পাওয়ার সাপ্লাই-দেখে শুনে কিনুন
কম্পিউটারের অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ অংশ এই পাওয়ার সাপ্লাই। এর কারণে অনেক সমস্যাই হতে পারে। ইউপিএস কেন ব্যবহার করবেন, কেন করবেন না এই নিয়ে বেশি কিছু বলব না। শুধু বলব অস্থিতিশীল ভোল্টেজ সাপ্লাই আপনার মূল্যবান হার্ডওয়্যারের মৃত্যু ডেকে আনতে পারে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে আর্থিং। ভালো আর্থিং কম্পিউটারের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। কোনো ইলেকট্রিশিয়ানকে ডেকে আপনার আর্থিং ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে পারে। আর্থিং না থাকার কারণে অনেক সময় কোনো কোনো হার্ডওয়্যার ঠিকমতো কাজ নাও করতে পারে। মনিটর কাঁপতে পারে, কেসিং-এর বডি শক করতে পারে; এমনকি মাদারবোর্ড বা হার্ডডিস্কের ক্ষতি পর্যন্ত হতে পারে।

আরেকটি সমস্যা অনেকসময় দেখা যায়। কম্পিউটারের উপর যখন বেশি চাপ পড়ে। হাইএন্ড গেম বা এপ্লিকেশন রান করতে যায় তখন পিসি রিস্টার্ট করে। এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত পাওয়ার সাপ্লাই। অর্থাৎ কাজের সময় আপনার পাওয়ার সাপ্লাই মাদারবোর্ডে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে না। এক্ষেত্রে আপনাকে পাওয়ার সাপ্লাইটি পরিবর্তন করতে হবে।
জানেন কি কম্পিউটারের ভেতরের যাবতীয় হার্ডওয়্যার চলে ডিসি পাওয়ারে? এসি ২২০ ভোল্ট পাওয়ারকে পাওয়ার সাপ্লাই ডিসি ৩.৫ ভোল্ট, ৫ ভোল্ট ও ১২ ভোল্টে রূপান্তর করে মাদারবোর্ডে সরবরাহ করে। ফলে সিপিইউর ভেতর যে কারেন্ট থাকে তা বিপদজনক নয়। তবে যদি পাওয়ার অন করে কখনও কাজ করতে হয় তখন খেয়াল রাখবেন যেন শর্টসার্কিট না হয় এবং আপনার পায়ে যেন শুকনা জুতা থাকে।

কম্পিউটার ট্রাবলশ্যুটিং সমগ্রঃ ধাপে ধাপে পিসির বিভিন্ন সমস্যার সমাধান- পর্ব ৩: হার্ডওয়ার ট্রাবলশ্যুটিং

পোস্ট করেছেন Md.Kawsar ৭:১৪:০০ PM

কম্পিউটারের ট্রাবলশুটিংয়ের প্রসঙ্গ আসলেই চলে আসবে হার্ডওয়্যারজনিত বিভিন্ন সমস্যার কথা। এত এত হার্ডওয়্যার পিসির ভেতর কোন না কোনোটিতে সমস্যা হওয়াটি নিত্যনৈমত্তিক একটা ঘটনা। তাই এর ব্যবহারকারী সবারই হার্ডওয়্যারগত বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করার সাধারণ কিছু উপায় জানা উচিত। আসুন ধাপে ধাপে জেনে নিই এমন কিছু সমস্যা ও তার সমাধান।

হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুটিং

মনিটর/ডিসপ্লে
>> যদি মনিটরে কোনো ডিসপ্লে না আসে এবং এর লেড লাইট জ্বলে নিভে তখন বুঝতে হবে ভিডিও কার্ডে কোনো সমস্যা বা মনিটরের ক্যাবল কানেকশন লুজ হয়ে গেছে। কানেকশন চেক করুন।

>>যদি মনিটর ও পিসির পাওয়ার সুইচ অন করার পর তিনটি শর্ট বীপ শুনতে পান তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা। আপনার গ্রাফিক্স কার্ডটি খুলে অন্য পিসিতে লাগিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন এটি ঠিক আছে কিনা। আর যদি বিল্টইন গ্রাফিক্স হয় তাহলে আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড এজিপি স্লটে লাগিয়ে টেস্ট করতে পারেন।ইন্টিগ্রেটেড এজিপির সমস্যা সমাধানে বায়োস সেটিংস রিসেট করে দেখতে পারেন।
>>যদি মনিটর ঝাপসা মনে হয় বা এটি কাঁপতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে মনিটর ও গ্রাফিক্স কার্ডের রিফ্রেশ রেটে অসামঞ্জস্য আছে। যদি উইন্ডোজ লোড হওয়াকালীন এই সমস্যা হয় তাহলে বুঝবেন মনিটরের রিফ্রেশ রেট ভুলভাবে সেটিংস করা হয়েছে। এমতাবস্থায় সিস্টেম বুট হবার পর যখন Starting Windows মেসেজটি দেখবেন তখনই কী-বোর্ডের এফ৮ চেপে সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু করুন। এর গ্রাফিক্স/ডিসপ্লে প্রোপার্টিজে গিয়ে রিফ্রেশ রেট ঠিক করুন।
>> যদি মনিটরে অস্পষ্ট কালার ও প্যাটার্ন দেখা যায় এবং চালু করতে গেলে মনিটর কাঁপতে থাকে বা চালুই হয় না তখন বুঝতে হবে একহয় আপনার ডাইরেক্ট এক্স পুরাতন অথবা গ্রাফিক্স কার্ডের লেটেস্ট ড্রাইভার নেই। তাই সবসময় লেটেস্ট ডাইরেক্ট এক্স ব্যবহার করবেন ও গ্রাফিক্স কার্ড ড্রাইভার আপডেটেড রাখবেন। এরপর সমস্যা থাকলে বুঝতে হবে আপনার ভিডিও কার্ড ও উইন্ডোজের মধ্যে কম্পাটিবিলিটিতে সমস্যা আছে। এমতাবস্থায় অভিজ্ঞ কাউকে দেখান অথবা বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন।

সিডি/ডিভিডি রম
>> যদি ড্রাইভে সিডি/ডিভিডি ঢুকালে তা দেখা না যায় অথবা সেটি রান না করে তখন বুঝতে হবে সিডি/ডিভিডিতে স্ক্র্যাচ পড়েছে অথবা আপনার ড্রাইভের হেডে ধুলা জমে সেটি অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় পারলে সিডি ড্রাইভ খুলে সেটির হেড থেকে ধুলা পরিষ্কার করুন অথবা সিডি ক্লিনার কিনে তা প্রবেশ করিয়ে ড্রাইভের হেড ক্লিন করুন।
>> সিডি যদি ড্রাইভের Eject বাটন চাপার পরও বের না হয় তখন বুঝতে হবে সিডিটি এখনও রান করছে। তাই অপেক্ষা করুন। তবে নিয়মিত এই সমস্যাটি হলে বুঝতে হবে সিডি ড্রাইভের মেকানিজমে সমস্যা। বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন।

>> যদি মাই কম্পিউটারেই সিডি ড্রাইভ খুঁজে পাওয়া না যায় তখন দেখুন এর পেছনের ডাটা ক্যাবল ও পাওয়ার ক্যাবল লুজ হয়ে গিয়েছে কিনা। তারপরও কাজ না হলে বায়োসে ঢুকে দেখতে পারেন আসলেই মাদারবোর্ড ড্রাইভটিকে ডিটেক্ট করতে পারছে কি-না। এখানে বুট ডিভাইস লিস্টে ড্রাইভটি দেখা গেলে বুঝা যাবে যে উইন্ডোজের সমস্যা। সেক্ষেত্রে ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে ড্রাইভের ড্রাইভারটি আনইন্সটল করুন। ড্রাইভের ডাটা ক্যাবল খুলে আবার লাগান। উইন্ডোজ এবার নতুন করে ড্রাইভার ইন্সটল করবে।
>>অনেকেই হয়তো জানেন না ময়লা সিডি ক্লিন করতে ইচ্ছে করলে আপনি সেটিকে হালকা সাবানা পানি দিয়ে ধুলে পরিষ্কর করে ভালোমতো শুকিয়ে তারপর ব্যবহার করতে পারেন। তবে ডিটারজেন্ট ব্যবহার করবেন না।

র‌্যাম
র‌্যামের ট্রাবলশুটিং বলতে বুঝায় যদি কখনও বিনা কারণেই পিসি হ্যাং করে বা রিস্টার্ট হয় তখন খেয়াল করবেন র‌্যাম স্লটে ঠিকমতো বসানো আছে কিনা। এরপর যদি একাধিক র‌্যাম ব্যবহার করে থাকেন তাহলে খেয়াল করুন সবগুলোই একই বাসস্পিডবিশিষ্ট কিনা। সিস্টেম স্ট্যাবিলিটির জন্য একই বাসস্পিডবিশিষ্ট র‌্যাম ব্যবহার করা খুবই জরুরি।

সাউন্ড
সাউন্ড নিঃসন্দেহে কম্পিউটারের অপরিহার্য একটি অংশ। কিন্তু একে নিয়ে বিড়ম্বনাও কম না। বন্ধুদেরকে নিয়ে আসলেন মুভি দেখাবেন বলে। কিন্তু পিসি অন করে মুভি প্লে করে দেখলেন ভিডিও আসছে কিন্তু সাউন্ড উধাও। অনেকেই মাঝেমধ্যে এরকম বিড়ম্বনাকর পরিস্থিতিতে পড়ে থাকেন। হঠাৎ হঠাৎ তো সাউন্ডের আইকনটাকেই খুঁজে পাওয়া যায় না। আসুন দেখে নিই কি করবেন তখন।
>>প্রথমেই যথারীতি দেখতে হবে সাউন্ড কার্ড ও স্পিকারের সব কানেকশন ঠিক আছে কিনা। মনে রাখবেন সাউন্ড কার্ডের মাঝের সবুজ পোর্টে স্পিকারের ইনপুট জ্যাকে ঢুকাতে হয়।

>> সব ঠিক আছে ? তাহলে এবার দেখুন তো উইন্ডোজের নোটিফিকেশনগুলোর (ডিসপ্লের নিচে ডানকোণায় ঘড়ির পাশে) মধ্যে সাউন্ডের আইকনটি খুঁজে পাওয়া যায় কি। নেই ? নাকি লাল ক্রস? তাহলে বুঝতে হবে সাউন্ডের ড্রাইভার ইন্সটল করতে হবে। ড্রাইভার ইন্সটল করে পিসি রিস্টার্ট দিন। ড্রাইভার না থাকলে উইন্ডোজ আপডেটের সহায়তা নিন।
>> আইকন ঠিক আছে ? তাহলে দেখুন Mute অন করা কিনা। সাউন্ডের প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে সাউন্ডের লেভেল চেক করুন।
>>সব ঠিক ? ড্রাইভারও আছে ? তাহলে আগের ড্রাইভারটি আনইন্সটল করে আবার নতুন করে ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
>> আরেকটি ব্যাপার হতে পারে। সাউন্ড কার্ডের ড্রাইভার অন্য কোনো ড্রাইভারের সাথে কনফ্লিক্ট করতে পারে। এটি দেখার জন্য ডিভাইস ম্যানেজারে যান।
>> সাউন্ড, ভিডিও এন্ড গেম কন্ট্রোলারস এক্সপান্ড করুন। যদি সাউন্ড কার্ডের পাশে হলুদ রংয়ের ‘!’ চিহ্ন দেখেন তাহলে বুঝতে হবে অন্য কোনো ডিভাইস সাউন্ড কার্ডের সাথে কনফ্লিক্ট করছে।
>>এর সমাধান করতে ডিভাইস ম্যানেজার ট্যাব হতে প্রোপার্টিজ>রিসোর্সে যান। কনফ্লিক্টিং ডিভাইস লিস্ট হতে দায়ী ডিভাইসটি খুঁজে বের করুন। অটোমেটিক সেটিংস চেকবক্সে ক্লিক করে পিসি রিস্টার্ট করুন।
>.এতেও কাজ হয়নি ? উপরের কাজটি আবার করে অটোমেটিক সেটিংস চেকবক্সটি ডিজেবল করে চেঞ্জ সেটিংস-এ ক্লিক করুন। অতঃপর বিভিন্ন সেটিংস-এর মাঝে দেখুন কখন কোন ডিভাইস কনফ্লিক করে, কখন করে না। কাজ শেষ হলে Ok করে পিসি আবার রিস্টার্ট দিন।
>>স্পীকার যেই সাউন্ড কার্ডে লাগানো সেটাই ডিফল্ট সাউন্ড ডিভাইস হিসেবে চিহ্নিত করা আছে কিনা দেখুন।কেননা বর্তমানে এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ডেও সাউন্ড কার্ড থাকে।
>>সামনের পোর্ট দিয়ে স্পষ্ট সাউন্ড পেতে হলে ড্রাইভার এবং বায়োস সেটিংস দুটোই কিন্তু ঠিক থাকতে হবে।

মাউস
সাধারণত রোলার বলবিশিষ্ট মাউসগুলোর ভেতর ময়লা ও ধুলাবালি জমে প্রায়ই সমস্যা তৈরি করে। এজন্য উচিত নিয়মিত মাউস পরিষ্কার করা। প্রথমে মাউসটি হাতে নিয়ে উল্টো করে নিচের অংশ গোলাকৃতি চাকতিটি হাতের আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরে বামদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন। ভেতরের রোলার বলটি বের করুন। এবার মাউস হোলের ভেতরে তাকান। সেখানে বেশ কিছু রোলার দেখতে পাবেন। ময়লা-ধুলাবালি সেখানেই জমে। চিমটা বা হাতের নখ দিয়ে ময়লাগুলো আলগা করে মাউস উল্টে বাইরে ফেলে দিন। এবার মাউসের বলটি পরিষ্কার কাপড় বা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। সব কাজ শেষ হলে বলটি ভেতরে রেখে চাকতিটি নিয়ে বিপরীত দিকে ঘুরিয়ে বন্ধ করুন।

প্রাচীন কালের টিপস হয়ে গেল বলে দুঃখিত।কি করব বলুন।অপটিক্যাল মাউস নিয়ে বলার কিছু নেই।কেননা বেসিক ইলেকট্রনিক সার্কিট,সোল্ডারিং,মাল্টিমিটার এর সাথে যাদের পরিচয় নেই তারা আসলে নতুন মাউস কেনা ছাড়া কিছুই করতে পারবেন না।আর যারা এগুলো ব্যবহার করতে পারেন তাদের কোন সমস্যা হলে আশা করি নিজেরাই পারবেন বুঝেশুনে কাজ করতে।নইলে আমি তো আছিই!!

কী-বোর্ড
কী-বোর্ডে যে সমস্যাটি বেশি ঝামেলা ফেলে তা হচ্ছে কী-বোর্ডের যে বাটনে যেটি আসার কথা তা না এসে অন্যটি আসা। এ সমস্যার সমাধান করা জানা থাকলে খুবই সহজ। আসুন জেনে নেই-
>>কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Regional and Language অপশনে যান।
>> Keyboard and Language ট্যাব থেকে Change Keyboard-এ ক্লিক করুন।
>> সেখান থেকে United States International সিলেক্ট করে Apply,Ok করুন।
>> এছাড়াও ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে দেখে আসতে পারেন কী-বোর্ড ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। সব ঠিক থাকার পরও যদি সমস্যা থেকে যায় তাহলে বুঝতে হবে কী-বোর্ড পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে আপনি।

মডেম
প্রায় সময়ই দেখা যায় মডেমটি কাজ করছে না। এটি দিয়ে ইন্টারনেট কানেক্ট হতে পারছেন না আপনি অথবা পিসি মডেমই খুঁজে পাচ্ছে না। এই সমস্যা যেমন হার্ডওয়্যারজনিত হতে পারে তেমনি কমিউনিকেশন সফটওয়্যার বা সেটিংসজনিত কারণেও হতে পারে। নিচে এই জাতীয় বেশ কিছু ট্রাবলশুটিংয়ের কথা বলছি।
>>যদি উইন্ডোজ মডেমই ডিটেক্ট করতে না পারে তখন মডেমটি খুলে অন্য স্লটে লাগিয়ে দেখুন।
>>মডেম ওকে কিন্তু নেট কাজ করছে না ? তখন ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে দেখুন মডেমটি ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। প্রয়োজনবোধে ড্রাইভার রিইন্সটল করে দেখতে পারেন।
>>কাজ হচ্ছে না ? ফোন লাইন চেক করুন। মডেম ঠিক মোডে আছে কিনা দেখুন। যদি আপনি ট্রান্সমিশন রিসিভ করতে চান তাহলে মডেম অ্যানসার মোডে আর ইন্টারনেট ব্যবহার করতে ডায়াল মোডে থাকা লাগবে।
>> যদি মডেম ডায়াল করতে পারে কিন্তু কানেক্ট হয় না তখন দেখুন আপনার ডায়ালিং নাম্বার ঠিক আছে কিনা।
>>যদি না ডায়ালটোন হয় তাহলে লাইন চেক করুন। ফোনের বাসায় অন্য এক্সটেনশন লাইন থাকলে সেটি পরীক্ষা করুন।
>>কমিউনিকেশন সফটওয়্যার ঠিক আছে কিনা তা দেখুন। কন্ট্রোল প্যানেলে মডেম প্রোপার্টিজে wait for dial tone before dialing অপশনটি অফ করে দিলে সমস্যার সমাধান হতে পারে।
>>COM পোর্ট সেটিংস ঠিক আছে কি-না দেখুন। মডেম প্রোপার্টিজ থেকে এটি দেখতে পারবেন। প্রয়োজনে COM Port পরিবর্তন করুন।

এজ মডেম
উপরের প্রায় প্রতিটা পয়েন্টই এজ মডেমের জন্য প্রযোজ্য।আরো যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে তা বলছি এবার-
>>নেট কানেকশন না পেলে বা স্পীড খুব কম থাকলে সীমটি ট্রে থেকে খুলে আবার লাগিয়ে কানেক্ট দিন।অনেকসময় মডেম ঠিকমতো সীম কানেকশন না পাবার কারনেও নেট সমস্যা করে থাকে।
>>মডেম সবসময় উন্মুক্ত স্থানে রাখুন।কেননা এর উপর নেটওয়ার্ক নির্ভর করে।
>>মডেম কেনার সময় ভাল করে জেনে নিন এই মডেম উইন্ডোজ এক্সপি,ভিসতা,সেভেন বা লিনাক্স সাপোর্ট করে কিনা এবং সংশ্লিষ্ট সব ড্রাইভার সাথে দেয়া আছে কিনা।

হার্ডডিস্ক
অনেক সময় কম্পিউটার চালু হবার সময় হার্ডডিস্ক এরর দেখায়। এর কারণ হতে পারে-
>> মাদারবোর্ড হার্ডডিস্ক পাচ্ছে না। প্রথমেই নিশ্চিত হোন হার্ডডিস্কের পাওয়ার ক্যাবল ঠিক আছে কি-না। তারপর হার্ডডিস্ক থেকে মাদারবোর্ডের ডাটা ক্যাবল চেক করুন।
>>হার্ডডিস্কের পেছনের পিন ঠিক আছে কিনা দেখুন।
>>হয়তোবা বায়োসের সেটিংসের কারণেও সমস্যা হতে পারে। বায়োসে গিয়ে দেখতে পারেন হার্ডডিস্ক পাওয়া যাচ্ছে কিনা।